অনেক সময়েই ঠাণ্ডা লেগে নাক বন্ধ হয়ে যায়। আর সেই কারনে রাতে অঘোরে ঘুমিয়ে পড়লেই শুরু হয় নাক ডাকা! যদিও সবসময়ে যে ঠান্ডা লাগার কারণে নাক ডাকা হয়, তা মোটেই ঠিক নয়।

নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবন, অতিরিক্ত মেদ ও শোয়ার কারণেও অনেক সময় ঘুমের মধ্যে নাক ডাকতে পারে। আর আপনার নাক ডাকার কারণে ঘুম উবে যায় আপনার পাশে শুয়ে থাকা ব্যক্তিটির। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কি করবেন জেনে নিন-

ঠাণ্ডা লাগার কারণে নাক বন্ধ হয়ে গেলে ঘুমানোর আগে লবণ-জলের স্প্রে ব্যবহার করুন। ঘরেই তৈরি করতে পারবেন এই স্প্রে। এজন্য আধা চা চামচ মোটা দানার লবণের সঙ্গে ১ কাপ জল মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে নিন। প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে দুই থেকে তিনবার নাকের ফুটায় স্প্রে করুন। তবে ৪ অথবা ৫ রাতের বেশি একটানা ব্যবহার করবেন না।

ঠাণ্ডা লাগার কারণে নাক ডাকার সমস্যা না হলে শোয়ার অবস্থান বদলে দেখুন। অনেক সময় চিত হয়ে শোয়ার কারণে পেছনের অংশে চাপ পড়ে শ্বাসনালীর পেশি সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে নাক ডাকতে থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পাশ ফিরে তারপর ঘুমান। একটি বড় কোলবালিশ ব্যবহার করতে পারেন ঘুমানোর সময়।

# অতিরিক্ত মেদের কারণেও নাক ডাকার সমস্যা হতে পারে। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও শরীরচর্চার মাধ্যমে মেদ কমিয়ে ফেলুন।

# ঘুমানোর আগে কয়েক ফোঁটা মেন্থল তেল ম্যাসাজ করে নিন নাকে আশেপাশে। নাক বন্ধজনিত সমস্যা থাকলে মুক্তি মিলবে।

# ধূমপায়ীদের মধ্যে নাক ডাকার প্রবণতা বেশি বলে এক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। যেকোনও ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণের অভ্যাস থাকলে তাই ত্যাগ করুন দ্রুত।

# উঁচু বালিশে ঘুমালেও অনেক সময় বন্ধ হয় নাক ডাকা। তবে নাক ডাকা বন্ধ না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ অসুস্থতার কারণেও এ ধরনের সমস্যা হতে পারে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।