স্টাফ রিপোর্টার, হাওড়া: মিথ্যের উপর ভিত্তি করে একটা সরকার চলছে। “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেরকম মিথ্যা কথা বলেন, তিনি তাঁর সাকরেদদেরও সেরকম মিথ্যা কথা বলতে শিখিয়েছেন।” লিলুয়া হোমে কিশোরীর উপর সেফটিপিন ফুটিয়ে অত্যাচারের ঘটনা নিয়ে বলতে গিয়ে বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পল আজ হাওড়ায় একথা বললেন।

এদিন দুপুরে তিনি হাওড়ার এডিএমকে ডেপুটেশন দেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন অনন্যা চক্রবর্তী লিলুয়া হোমে এসে দাবি করেছিলেন ওই হোমের যে তিন আবাসিকের নামে অভিযোগ উঠেছে তারা এই হোমে থাকেন না। কিন্তু আজ এডিএম জানিয়েছেন অভিযুক্তরা এখানেই নাবালিকার সঙ্গে ছিল।

তিনি আরও বলেন, “সুতরাং এখান থেকেই প্রমাণ হয় অনন্যাদেবী ডাহা মিথ্যা কথা বলেছেন। আমাদের প্রশ্ন কি করে হোমের মধ্যে এই অত্যাচার চলতে পারে। কোয়ারেন্টিনে একই রুমে এই চারটি মেয়ে ছিল। সেখানে এই অত্যাচার হল। অথচ হোমের সুপারভাইজার, মেট্রন এরা কি করলেন ? এমনকি পুরুলিয়ার হোমে যা হয়েছে, তা লিলুয়া হোমে যে হচ্ছে না তার গ্যারান্টি কোথায়”?

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।