নয়াদিল্লি: ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ভারতের সোয়াবিন রফতানির অংকটা দাঁড়িয়েছে ৬-৭ লক্ষ টন। এর ফলে ২০২০-২১ বর্ষে (অক্টোবর থেকে সেপ্টেম্বর) তা ১২-১৪ লক্ষ টন ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্র এমনটাই জানাচ্ছে।
এই শিল্পে নিযুক্ত এক আধিকারিক এমনটাই জানিয়েছেন। তার মতে, সোয়াবিনের বিপুল চাহিদা দেখা গিয়েছে। সোয়াবিন রফতানির মূল্য বেশ আকর্ষণীয় তা প্রায় টনপ্রতি ৫২০ ডলার এবং ৩৬,৩০০ টাকা প্রতি টন বলে এই ক্ষেত্রে জানিয়েছে।
এমনিতে গোটা দুনিয়ার সাপেক্ষে ভারতের বিভিন্ন ধরনের সোয়াবিনের দাম বেশি কিন্তু এই বছর ভারতের পক্ষে রফতানির ক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে যেহেতু দুনিয়াজুড়ে সয়াবিনের দাম বাড়ছে ফলে ভারতের সোয়াবিন প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় চলে আসছে।
নভেম্বর মাসে ভারতের সোয়াবিন রফতানি ১৪৪ শতাংশ আগের বছরের তুলনায় বেড়ে হয়েছে দুই লক্ষ টন। ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার (ইউএসডিএ) আনুমানিক হিসাবে ভারতের শস্য কমিয়ে ৯০ লক্ষ টন করেছে যেখানে আগের বারে ছিল ১১৪ লক্ষ টন।
ভারতের সোয়াবিন উৎপাদনে কুড়ি শতাংশ কমে যাবে বলে ধরায় দাম কিছুটা বাড়ার দিকে থাকছে। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে আমেরিকা ভারতের সবচেয়ে বেশি সোয়া মিল ক্রেতা। দেখা গিয়েছে বর্তমান অর্থবর্ষের প্রথম ছয় মাসে আমেরিকায় রফতানি ১৯.৫ শতাংশ বেড়ে হয় ১.৩১ লক্ষ টন যেখানে তার আগের বছরের অংকটা ছিল ১.১০ লক্ষ টন।
সামগ্রিকভাবে ভোজ্য তেল রপ্তানি আমেরিকায় রেকর্ড বৃদ্ধি হয়েছে রপ্তানিকারক দেশ গুলির মধ্যে। বিশেষজ্ঞদের মতে ভারতের সোয়াবিন আমেরিকায় রফতানির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাচ্ছে যেহেতু তা নন জিএম সোয়াবিন । আমেরিকায় ৫ শতাংশ সোয়াবিন নন জিএম। স্বাভাবিকভাবেই যারা সেখানে নন জিএম সয়াবিনের জিনিস চায় তাদের বেশি দাম দিতে হয়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.