তিমিরকান্তি পতি, বাঁকুড়া : এক বছরেরও বেশি সময় ধরে করোনায় বিধ্বস্ত দেশ। ব্যতিব্যস্ত মানব সমাজ। কোভিড প্রতিরোধে ভ্যাকসিন কবে আসবে? এই প্রশ্নটাই সবার কাছে বড় হয়ে দেখা দিয়েছিল। প্রতিক্ষায় ছিলেন সকলেই। এবার সেই আশাপূরণ হতে চলেছে।

রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগে শুক্রবার বাঁকুড়ার মূখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দফতর, আঁচুড়ি ও সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের পাশাপাশি বিষ্ণুপুর স্বাস্থ্য জেলার তিন কেন্দ্রে কো-ভ্যাক্সিনের ‘ট্রায়াল ড্রাই রান’ শুরু হল। প্রথম পর্যায়ে এই ‘ট্রায়াল ড্রাই রানে’ প্রথম শ্রেণীর ২৫ জন করে করোনা যোদ্ধা অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন।

শেফালী বন্দোপাধ্যায় বলেন, ভ্যাকসিনের ট্রায়াল ড্রাই রান পর্বে একজন প্রথম শ্রেণীর করোনা যোদ্ধা হিসেবে মেসেজ পেয়ে এখানে এসেছিলেন। ব্যবস্থা দেখে তিনি খুশি বলে জানান।

এই বিষয়ে বাঁকুড়া জেলা উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সজল বিশ্বাস বলেন, কোভিড ভ্যাকসিন নিয়ে ‘মহড়া’ শুরু হল। জেলায় মোট ছ’টি কেন্দ্রে এই কাজ হচ্ছে। সাফল্যের সঙ্গে সকাল ন’টা থেকে এই কাজ শুরু হয়েছে। এবার ভ্যাকসিন এলে তারা তা প্রয়োগে প্রস্তুত বলেও তিনি জানান।

অন্যদিকে, দেশে করোনা সংক্রমণ অব্যহত। শেষ ২৪ ঘন্টায় দেশজুড়ে করোনা আক্রান্ত হলেন ১৮ হাজার ১৩৯ জন। এই সময়ের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৩৪ জনের।

নতুন করে সংক্রমণ ও মৃত্যুর জেরে দেশে মোট আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৪ লক্ষ ১৩ হাজার ৪১৭ জন। এর মধ্যে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ২ লক্ষ ২৫ হাজার ৪৪৯ জন। মোট সুস্থ হয়ে উঠেছে ১ কোটি ৩৭ হাজার ৩৯৮ জন। দেশে করোনার মোট মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৫০ হাজার ৫৭০ জন। এর মধ্যে শেষ ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ২৩৪ জনের।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।