নয়াদিল্লি: গোটা বিশ্বে কোভিড -১৯ এর কেস বাড়ছে। ব্রিটেনে করোনার নতুন স্ট্রেন দেখে মানুষ আতঙ্কিত। করোনা ভাইরাসের লক্ষণ এবং সমস্ত চিকিত্সা সংক্রান্ত সমস্যা সম্পর্কে প্রায় সবাই সচেতন। একটি নয়া রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, মানুষের হার্টবিট পরিবর্তন ইঙ্গিত দেয় তিনি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কিনা। এর অর্থ আপনার হার্টবিটের অস্বাভাবিক পরিবর্তন করোনা পজিটিভ হওয়ার লক্ষণ হতে পারে।
‘কোভিড -১৯ সিস্টেমস স্টাডি অ্যাপ’ দ্বারা ৪০ লক্ষেরও বেশি ডেটার ওপর ভিত্তি করে এই গবেষণা করা হয়েছে। এই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, হার্টবিটের গতি ইঙ্গিত দিতে পারে যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়েছে কিনা। অ্যাপটির গবেষকদের মতে, করোনার জেরে হার্ট রেটের গতি অস্বাভাবিক হয়। এতে একজন মানুষের হার্টবিট মিনিটে ১০০ বারও হতে পারে।
হার্টবিট দেখে করোনা সনাক্ত করার আগে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট বিশ্রাম করা জরুরি। এরপর হাতের কবজি’তে স্পন্দন দেখে ৩০ সেকেন্ড পরীক্ষা করুন। যতবার এই স্পন্দন হবে, তার সঙ্গে ২ গুণ করুন। সাধারণ ভাবে এতে আপনার হার্ট বিটের সঠিক হার প্রকাশিত হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই স্পন্দন মোটামুটি নির্দিষ্ট হারে হয়। যদি আপনার হার্টবিট প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে। সেক্ষেত্রে এই হার যদি ১০০ এর ওপরে চলে যায়, সেক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হতে পারে।
উল্লেখ্য, করোনার দাপটে থরহরি কম্পমান বিশ্বের একাধিক দেশ। এরমধ্যে নতুন স্ট্রেইনে অবস্থা খারাপ হয়েছে ইংল্যান্ড, আমেরিকা, ব্রিটেন সহ আরও অনেক দেশের। দক্ষিণ আফ্রিকার পরিস্থিতিও ক্রমে খারাপ হচ্ছে। দেশে মৃতের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান থাকায় কফিনের ঘাটতির ঘটনা সামনে আসছে। ডেইলি মেইলের রিপোর্ট বলছে দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনায় মৃত্যু আগের তুলনায় ১২০ শতাংশ বেড়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.