নয়াদিল্লি: করোনার কারণে চলতি অর্থবর্ষে (২০২০-২১) প্রতিটি ভারতীয়ের পকেট থেকে খোয়া গিয়েছে ১০,০০০ টাকা। কারণ জাতীয় আয়ের সাপেক্ষে মাথাপিছু বার্ষিক আয়ের অংকটা কমে যাচ্ছে প্রায় ১০,০০০ টাকা। ২০ সালে শেষ হওয়া অর্থবর্ষে বার্ষিক মাথাপিছু আয় ছিল ১.০৭ লক্ষ টাকা। সেটাই চলতি অর্থবর্ষে আনুমানিক হিসাব করে দেখা গিয়েছে মাথাপিছু বার্ষিক আয়ের অংকটা কমে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে ৯৭,৮৯৯ টাকা।

পরিসংখ্যান কর্মসূচি ও রূপায়ন মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য এমনটাই জানাচ্ছে। যা সূচিত করছে স্বাস্থ্যগত এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে সামগ্রিকভাবে ধাক্কা দেওয়ার পাশাপাশি করোনাভাইরাস অতি মহামারী সরাসরি প্রত্যেকের পকেটে হাত রেখেছে। দেখা যাচ্ছে এই হিসেব অনুসারে মাথাপিছু আয় ৮.৯ শতাংশ এবং মাথাপিছু জিডিপি ৮.৭ শতাংশ কমেছে।

লকডাউনের কারণে বেকারত্ব বৃদ্ধি, প্রধান প্রধান শিল্পক্ষেত্রে ক্ষমতার তুলনায় কম কাজ করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি চাহিদা কমে যাওয়ায় বছরের শুরু থেকেই আপামর ভারতীয়দের আয় ধাক্কা খেয়েছে। ভীষণভাবে শ্রমিক নির্ভর উৎপাদন, নির্মাণ ,ব্যবসা ,হোটেল ইত্যাদি ক্ষেত্রে ,২০২০-২১ গোটা অর্থবর্ষে সংকোচন বিরাজ করছে।

সরকারের আনুমানিক হিসাব জানাচ্ছে উৎপাদন ক্ষেত্রে ৯.৪ শতাংশ, খনিতে এবং নির্মাণে যথাক্রমে ১২.৪ শতাংশ এবং ১২.৬ শতাংশ সংকোচন হবে। ব্যবসা হোটেল পরিবহন পরিষেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে আশঙ্কা করা হচ্ছে ২১.৪ শতাংশ সংকোচন হবে। এন এস ও এমনটাই জানাচ্ছে। যার ফলে সাধারণ মানুষের পকেটে টান পড়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।