মুম্বই: দিনের শুরুতে শেয়ার সূচক উপরে উঠে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছলেও বেলা বাড়লে দুর্বল হয়ে যায় বাজার। ফলে টানা দশ দিন শেয়ার সূচক ওঠার পর বুধবার দিনের শেষে সেনসেক্স এবং নিফটি নেমে এলো বেশ কিছুটা।

এদিন বাজার খোলার কিছুক্ষণের মধ্যেই উপরে উঠে সেনসেক্স পৌঁছে গিয়েছিল ৪৮,৬১৬.৬৬ পয়েন্টে। ১৭৯ পয়েন্ট ওঠার পর শেষমেষ অনেকটাই নেমে আসে।

ফলে দিনের শেষে সেনসেক্স গতদিনের তুলনায় ২৬৪ পয়েন্ট নেমে গিয়ে অবস্থান করছে ৪৮,১৭৪ স্তরে। দিনের মধ্যে এক সময় নেমে গিয়েছিল ৪৭,৮৬৪ পয়েন্টে। অর্থাৎ গোটা দিনে সেনসেক্সের ওঠানামা হয়েছে ৭৫০ পয়েন্ট।‌

বিশেষত আইটিসি এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ শেয়ারের দাম কমায় টেনে নামিয়েছে সেনসেক্সকে। এই দুই সংস্থার শেয়ারের দাম কমেছে ৩ শতাংশ। তাছাড়া বাজাজ ফিনান্স, অ্যাক্সিস ব্যাংক এইচসিএল টেক, টিসিএসের শেয়ারে দাম কমেছে ২ শতাংশ।

অন্যদিকে নিফটি ১৪,১৫০এর স্তরের নিচে নেমে দিনের শেষে অবস্থান করছে ১৪,১৪৬ পয়েন্টে গতদিনের তুলনায় ৫৩ পয়েন্ট নিচে।

এদিন নিফটি এক সময় উঠে গিয়েছিল ১৪,২৪৪ পয়েন্টে আবার যা থেকে ২০০ পয়েন্টের বেশি নেমে গিয়ে পৌঁছে গিয়েছিল ১৪,০৪০ পয়েন্টে। নিফটি আইটি এবং নিফটি এফএমসিজি এই দুটি ক্ষেত্রে সূচক সবচেয়ে বেশি নেমেছে। এদের এক শতাংশের বেশি পতন হয়েছে।

বিএসইতে মিডক্যাপ ইন্ডেক্স উঠলেও স্মল ক্যাপ ইন্ডেক্স নেমেছে। করোনাভাইরাস নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে এশিয়ায় এবং তার জন্য নেতিবাচক সেন্টিমেন্ট পড়ছে শেয়ারবাজারে।

চিনে ঘোরা ফেরার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ আনা হচ্ছে, বেশ কিছু জায়গায় যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাপান দক্ষিণ কোরিয়া অস্ট্রেলিয়ার শেয়ার সূচক এদিন নেমেছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।