তিমিরকান্তি পতি, বাঁকুড়া : ‘তৃণমূলের অন্তর্জলি যাত্রা শুরু হয়েছে। আগামী দিনে তৃণমূল দলটাই থাকবে না’। দাবি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি, সাংসদ অধীর চৌধুরীর।

বাঁকুড়া শহরে দলের পক্ষ থেকে আইন শৃঙ্খলা অবনতি, কৃষি আইন, বেকারের কর্মসংস্থান, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ সহ একাধিক দাবিতে এক মহামিছিলে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি আরও বলেন, যেভাবে ওই দলের একের পর এক নেতা, মন্ত্রী, বিধায়ক, সাংসদ দল ছেড়ে পালাচ্ছে তাতে স্পষ্ট তৃণমূলের নিয়ন্ত্রণ আর ‘দিদি’র হাতে নেই।

এই মুহূর্তে বাংলায় বিজেপিকে একমাত্র ঠেকাতে পারে জাতীয় কংগ্রেস। তাই তৃণমূল ও বিজেপি বিরোধী মানুষকে তাঁদের দলের ছত্রছায়ায় আসার আবেদন জানান তিনি। রাজ্য ও কেন্দ্র কোনও সরকারই কৃষকদের নিয়ে ভাবিত নয়।

তৃণমূল-বিজেপি দুই রাজনৈতিক দলই এরাজ্যের কৃষকদের নিয়ে ‘জুয়া খেলছে’ দাবী করে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, ওরা কৃষকদের নিয়ে ভাবলে দিল্লীর রাজপথে অন্ধোলনের যেমন আন্দোলনের দরকার পড়তোনা, তেমনি এরাজ্যে কৃষকদের দূরবস্থার মধ্যে পড়তে হতোনা।

এদিন কংগ্রেসের এই মহা মিছিল বাঁকুড়া শহরের হিন্দু স্কুল থেকে শুরু হয়ে মাচানতলা ট্যাক্সি স্ট্যাণ্ডে শেষ হয়। অসংখ্য সাধারণ কর্মীর সঙ্গে মিছিলে পথ হাঁটেন অধীর চৌধুরী নিজেও।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।