নয়াদিল্লি: লাদাখ সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উষ্ণ নিশ্বাস ফেলছে ড্রাগন৷ গত মে মাস থেকেই ভারত-চিন সীমান্তে চড়ছে উত্তেজনার পারদ৷ লাল ফৌজের আস্ফালনের মুখে ভারত ও আমেরিকার যৌথ সমন্বয় বেজিংয়ের রণনীতি মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলেই মনে করেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেনেথ জাস্টার৷

মঙ্গলবার বিদায়ী ভাষণে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘‘ভারত ও ভারতবাসীর নিরাপত্তায় আর কোনও দেশের এতখানি অবদান নেই৷ লাদাখ সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে ভারত ও আমেরিকার এই নিবিড় সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে৷’’ বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘‘ভারত তার নিজের মাটিতে সামরিক সরঞ্জাম তৈরিতে অত্যন্ত তৎপর৷ এই লক্ষ্যে নয়াদিল্লি ও ওয়াশিংটনের মধ্যে আরও বেশি অংশীদারিত্বে আগ্রহী আমেরিকা৷’’

জাস্টারের কথায়, ‘‘গত চার বছরে ভারত ও আমেরিকা সামরিক ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতাকে আরও শক্তি করেছে৷ নিজেদের দেশকে সুরক্ষিত রাখতে পারস্পরিক সহযোগিতার উপর আমরা নির্ভর করেছি৷ বৈশ্বিক শক্তি হিসাবে ভারতের উত্থানের জন্য আমেরিকার সমর্থন রাজনৈতিক ক্ষেত্র জুড়ে স্পষ্ট।’’

এদিকে ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনা জিইয়ে রেখে নিজের সেনাবাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং৷ লাল ফৌজকে নিত্য নতুন অস্ত্র প্রশিক্ষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও চিনা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে৷ প্রসঙ্গত, শি জিনপিং শুধু চিনা প্রেসিডেন্টই নন, তিনি পিপলস লিবারেশন আর্মির কম্যান্ডার-ইন-চিফও বটে৷

আবার ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের রিপোর্ট বলছে, সীমান্তে চিনা ফৌজ এমন অস্ত্র ব্যবহার করছে যা প্রথাগত নয়৷ বারবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উস্কানিমূলক পদক্ষেপ করা হয়েছে৷ গত জুন মাসে গালওয়ান উপত্যকায় রক্তও ঝরেছে৷ ভারত-চিন সংঘর্ষে শহিদ হয়েছেন ২০ জন ভারতীয় জওয়ান৷ এই সংঘর্ষে চিনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও কম নয়৷ তবে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও রিপোর্ট প্রকাশ করেনি বেজিং৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।