বাগদাদ: ইরাকে ইউরেনিয়াম-সমৃদ্ধ বোমা ব্যবহার করার জন্য আমেরিকার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল ইরাক। গত দুই দশকের মধ্যে আমেরিকা দফায় দফায় ইরাকে এ ধরনের ইউরেনিয়াম-সমৃদ্ধ বোমা ফেলা হয়েছে।
মঙ্গলবার ইরাকের আল-মালুমাহ নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, এই আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার কথা । ওয়েবসাইটির খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন বাহিনীর ইউরেনিয়াম-সমৃদ্ধ বোমা ব্যবহার করার কারণে ইরাকের অভ্যন্তরে মারাত্মকভাবে প্রাণঘাতী তেজস্ক্রিয় দূষণ ছড়িয়ে পড়েছে।
ইরাকের জাতীয় সংসদের আইন বিষয়ক উপদেষ্টা হাতিব আল-রিকাবি গত ২৬ ডিসেম্বর সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমের আদালতে এই সংক্রান্ত মামলা দায়ের করেছেন। ১৯৯০’র দিকে ইরাকের পরমাণু স্থাপনায় দুই দফা বোমা হামলা এবং ২০০০ সালের দিকে আরেকবার হামলার কারণে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছে তাতে প্রয়োজনীয় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে মামলার আরজিতে।
হাতিব আল-রিকাবি জানিয়েছেন, আগ্রাসনে বোমা এবং ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল মার্কিন বাহিনী। এ বিষয়ে ইরাকের একটি আইন বিষয়ক কমিটি রাষ্ট্রসংঘের মাধ্যমে এই ইস্যুতে একটি প্রস্তাব পাস করানোর চেষ্টা করছে যাতে ওয়াশিংটন বাগদাদকে ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য হয়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.