মুম্বই: ভারতীয় ক্রিকেট থেকে পিতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে এই মুহূর্তে পরিবারের সঙ্গে রয়েছেন বিরাট কোহলি৷ চলতি মাসেই বাবা হবেন তিনি৷ মঙ্গলবার জিমে কসরত করতে দেখা গেল ভারত অধিনায়ককে৷ দল যখন সিডনিতে তৃতীয় টেস্টের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত, তখন নিজেকে ফিট রাখতে জিমে সময় কাটাচ্ছেন কোহলি৷

অ্যাডিলেড ওভালে সিরিজের প্রথম টেস্টের পরই দেশে ফিরেছেন বিরাট৷ চলতি মাসেই তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন স্ত্রী অনুষ্কা শর্মা৷ এই সময় স্ত্রী’র পাশে থাকতে বোর্ডের কাছে ছুটির আবেদন করেছিলেন ক্যাপ্টেন কোহলি৷ বোর্ডও তাঁর আবেদনে সাড়া দেওয়ায় অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের পরই দেশে ফিরে আসেন তিনি৷

মঙ্গলবার টুইটারে তাঁর জিম করার ছবি পোস্ট করেন কোহলি। জিমে হাসি মুখে, আঙুলে ভিকটি সাইন দেখাতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। লাল জার্সিতে দুই হাতে আঙুলে ভিকটি সাইন দেখাচ্ছেন বিরাট৷ কিন্তু কেন এই সাইন, তার ব্যাখ্যা দেননি ভারত অধিনায়ক৷ কিছু দিনের মধ্যেই বাবা হতে চলেছেন তিনি৷ সেই আনন্দের ছবিই যেন ফুটে উঠেছে বিরাটের মুখে।

স্ত্রী অনুষ্কা শর্মাকেও জিমে সময় কাটাতে দেখা গিয়েছে। সম্প্রতি তাঁর ইনস্টাগ্রামে দেখা গিয়েছে সেই ভিডিও। নিজেকে সুস্থ রাখতে সব রকম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সন্তানসম্ভবা ভারতীয় ক্রিকেটের ‘ফার্স্ট লেডি’৷

সন্তানসম্ভাবা স্ত্রী’কে পাশে নিয়েই ২০২১-কে স্বাগত জানান ভারত অধিনায়ক৷ ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা অস্ট্রেলিয়ায় নিউ ইয়ার সেলিব্রেশনের ছবি পোস্ট করেছিলেন৷ মুম্বইয়ে তখন নিজের বাড়িতে জাতীয় দলের সতীর্থ হার্দিক পান্ডিয়ার পরিবার ও ঘনিষ্ট বন্ধুর সঙ্গে নিউ ইয়ার সেলিব্রেট করার ছবি পোস্ট করেছিলেন কোহলি৷

ডিনার টেবলে সেই ছবি পোস্ট করে কোহলি লিখেছিলেন, ”Friends who test negative together spend positive time together! Nothing like a get together with friends in a safe environment. May this year bring a lot of hope, joy, happiness and good health. Stay safe!”

ছবিতে দেখা গিয়েছিল স্ত্রী নাতাশ স্ট্যানকোভিচ পাশে নিয়ে বসে হার্দিক৷ কোহলি ছিলেন তাঁর স্ত্রী অনুষ্কার পাশে৷ টেবলের অন্য প্রান্তে ছিলেন কোহলির দুই বন্ধু ও তাদের পরিবার৷ বর্ডার-গাভাস্কর ট্রফি শুরুর আগে স্টিভ স্মিথকে সঙ্গে নিয়ে এক লাইভ চ্যাট শোয়ে কোহলি বলেছিলেন, ‘দেশের প্রতি খেলার জন্য আমরা দায়বদ্ধ৷ কিন্তু জীবনের স্পেশাল মুর্হূতের থেকে কোনও কিছু দামি নয়৷ সেই মুহূর্তের জন্য আমরা ভীষণ উত্তেজিত৷’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।