নয়াদিল্লি: বাণিজ্যমন্ত্রক অর্থমন্ত্রকের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা চাইল যাতে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা এমএমটিসি (মেটালস অ্যান্ড মিনারেলস ট্রেডিং ‌ কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া)-র কর্মীদের স্বেচ্ছা অবসর প্রকল্প (ভিআরএস) এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ প্রদান করতে পারে। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।

বাণিজ্যমন্ত্রকের অধীনে রয়েছে এমএমটিসি, সেহেতু এই মর্মে অর্থ মন্ত্রকের কাছে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে বলে সূত্রের খবর। এই রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি খরচ কমাতে কর্মীসংখ্যা কমাতে উদ্যোগী হয়েছে। এইজন্য তার কর্মীদের কাছে স্বেচ্ছা অবসর প্রকল্পের প্রস্তাব রাখা হয়। কিন্তু এই সংস্থাটির আর্থিক বেহাল দশা থাকায় যারা স্বেচ্ছা অবসর প্রকল্প নিতে আগ্রহী তাদের সেই অর্থ দেওয়ার মতো অবস্থায় নেই। ফলে ওই অর্থ তাদের এমএমটিসি দিতে পারছে না।

এই পরিস্থিতিতে বাণিজ্যমন্ত্রক আশাবাদী অর্থমন্ত্রক এই বিষয়টি নিয়ে ইতিবাচক সাড়া দেবে। প্রসঙ্গত, গত বছরের জুলাই মাসে এমএমটিসির পরিচালন পর্ষদ তাদের কর্মীদের জন্য স্বেচ্ছা অবসর প্রকল্পটির অনুমোদন করেছিল। এদিকে কোনও কারণে অর্থ মন্ত্রকের কাছ থেকে ঠিকমত সাড়া না পাওয়া যায় তাহলে এই রাষ্ট্রয়ত্ত সংস্থাটির স্বেচ্ছা অবসর প্রকল্পটি ঝুলে থাকবে।

করোনা অতি মহামারী আকার ধারণ করায় গতবছর বিশ্ব অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। করোনা সংক্রমণ আটকাতে লকডাউনের পথে যেতে হয়েছিল গোটা দুনিয়াকেই। ভারত এর থেকে ব্যতিক্রম ছিল না। ফলে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতোই এদেশের অর্থনীতি বেশ কয়েক মাস বলতে গেলে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল।আর্থিক বৃদ্ধি শূন্যের তলায় গিয়েছে অর্থাৎ বৃদ্ধির বদলে সংকোচন দেখতে হয়েছে।

কিছুদিন লকডাউন থাকার পর ধীরে ধীরে আনলক করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে চলেছে এখন ভারত। তবুও এখনও অবস্থা বেশ টালমাটাল। তাছাড়া বিলগ্নীকরণ করে যেভাবে অর্থ তোলার কথা ভাবা হয়েছিল সেভাবে করা সম্ভব হয়নি। ফলে এই অবস্থায় অর্থমন্ত্রক কতটা কি সহায়তা করতে পারবে তা নিয়ে রাজনৈতিক ও বাণিজ্য মহলের একাংশ সংশয় রয়েছে। সময় বলে দেবে এই পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।