ওয়াশিংটন: ৬৭ বছরের ব্যবধানে ফের এক মার্কিন মহিলা মৃত্যুদণ্ডের সময় পার করছে। এক গর্ভবতীকে গলা টিপে খুনের আসামীর মৃত্যু কোন প্রক্রিয়ায় হবে তা নিয়ে চলছে আলোচনা। গ্যাস চেম্বার নাকি বিষ ইঞ্জেকশন, মার্কিন খুনি মহিলা লিসা মন্টোগোমারি মৃত্যুদণ্ড ঘনিয়ে আসছে। ১৯৫৩ সালে সর্বশেষ যে মহিলা মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি পায়, তাকে গ্যাস চেম্বারে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
বিবিসি জানাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার লিসা মন্টেগোমারির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের স্থগিতাদেশ তুলে নিয়েছে। এরপর লিসার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার অপেক্ষা। ২০০৪ সালে মিসৌরিতে এক গর্ভবর্তীকে গলা টিপে খুন ও তার শিশুকে অপহরণ করে লিসা।
লিসা মন্টেগোমারির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তারিখ গত মাসে নির্ধারিত হয়। তার আইনজীবী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে শাস্তি কার্যকরের ওপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়োছিল। আদালত আগামী ১২ জানুয়ারি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তারিখ নির্ধারণ করে। তবে লিসার আইনজীবীরা যুক্তি দেখান যে স্থগিতাদেশ থাকা অবস্থায় তারিখ নির্ধারণ করা যায় না। শুক্রবার বিচারকদের একটি প্যানেল রায়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে আর কোনও বাধা থাকছে না। তবে লিসার আইনজীবীরা জানিয়েছেন বিচারকদের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মৃত্যুদণ্ড কার্যকর পুনরায় শুরু করার আদেশ দেন। এই নির্দেশের পরেই প্রথম রায়টি কার্যকর হতে চলেছে। এর মধ্যে ট্রাম্পের সরকার পতন হয়েছে। তিনি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.