নয়াদিল্লি: দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত। তবুও উঠে আসছে না সমাধান। এক এক করে মোট ৬ টি বৈঠক করেও মেলেনি সমাধান সূত্র। এবার ফের একবার দেশবাসীর নজর কৃষক নেতা ও কেন্দ্রের বৈঠকের দিকে।

নিজেদের দাবিতে অবশ্য অনড় রয়েছেন কৃষক নেতারা। তিন কৃষি আইন বাতিল করতেই হবে এ নিয়ে একেবারে স্পষ্ট দাবি রয়েছে কৃষকদের। অন্যদিকে সোমবার বৈঠকের আগে রবিবার রাজনাথ সিংহের সঙ্গে বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিংহ তোমর। জানানো হয়েছে, দ্রুত সমস্যা সমাধানের পরামর্শ করতে চাইছে সরকার। যদিও কৃষকদের দাবি, সমস্যা সমাধানে আগ্রহ নেই কৃষকদের।

রবিবার বেশ কয়েক জায়গায় বিক্ষোব দেখান কৃষকেরা। জামা খুলে কৃষকেরা বিক্ষোভ দেখান দিল্লি সীমান্তে। প্রবল ঠাণ্ডা থাকলেও বিক্ষোভে পিছপা হননি তাঁরা। পঞ্জাবের কৃষক হারজিৎ সিং জোহাল বলেন, “শীতের মধ্যে কষ্ট হলেও জমিতে জল তো দিতে হয়। তাই হাজারো শীতের মধ্যেও এই আন্দোলন থামবে না।”

অন্যদিকে সমস্যার যদি সমাধান না হয় তবে বিক্ষোভের আঁচ আগামী দিনে আরও বাড়বে বলে স্পষ্ট জানিয়েছে কৃষকেরা। সিঙ্ঘু সীমান্তে এক সাংবাদিক বৈঠকে রবিবার কৃষক নেতা মনজিত সিং জানান কৃষি বিলের কপি পোড়াবেন কৃষকরা। সেই আঁচে লোহরি অনুষ্ঠান পালন করা হবে। তিনি বলেন কেন্দ্রের হিমশীতল ব্যবহার বেশি উদ্বেগজনক। যেভাবে নিজেদের অনড় অবস্থানে রয়েছে কেন্দ্র, তা কাম্য নয়।

কৃষকেরা জানিয়েছেন, ৪ জানুয়ারি বৈঠকে সমাধান সূত্র না পাওয়া গেলে হরিয়ানার কোন মল এবং পেট্রোল পাম্প চলবে না। হরিয়ানা রাজস্থান সীমান্তে শাজাহানপুরে বসে থাকা হাজার হাজার কৃষক এবার দিল্লির দিকে এগিয়ে আসবেন।

এদিকে, ৬ জানুয়ারি হবে ট্রাক্টর মিছিল। তখন বন্ধ হবে দিল্লি থেকে সমস্ত জাতীয় সড়ক। ৭-২০ জানুয়রি চলবে দেশ জাগৃতি অভিযান। ১৮ জানুয়ারি মহিলা দিবস এবং ২৩ জানুয়ারি নেতাজী সুভাষ চন্দ্রের জন্মদিনটি কিষান চেতনা দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।