কলকাতা: ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে দেখতে হাসপাতালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর ও বিসিসিআইয়ের সচিব জয় শাহ। সৌরভের শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে তাঁরা এদিন কথা বলেন চিকিৎসকদের সঙ্গে।

আপাতত স্থিতিশীল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওষুধে সাড়া দিচ্ছেন মহারাজ। খাওয়া ও ঘুমও ভালো হয়েছে তাঁর। সৌরভের চিকিৎসার দায়িত্বে রয়েছে নয় সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড। তাঁরাই ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রেখেছেন ‘দাদা’-কে।

নিয়মিত সৌরভের শারীরিক পরিস্থিতি মনিটরিং করা হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, আপাতত সৌরভের অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি হবে না। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামিকাল বা পরশু মহারাজকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। সোমবার সকালে মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন সৌরভের পরিবারের সদস্যরা। এদিন সকাল ৮টায় উডল্যান্ড হাসপাতালের তরফে যে ক্লিনিক্যাল আপডেট দেওয়া হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে সৌরভের শারীরিক অবস্থা আগের থেকে উন্নতি হয়েছে।

হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে, মহারাজের বাইপাস সার্জারি করা হবে না। শনিবার একটি স্টেন্ট বসানো হয়েছে। আরও দু’টি স্টেন্ট বসানো হবে বলেও হাসপাতাল সুত্রে জানানো হয়েছে। যে ধমনীতে বেশি ব্লকেজ ছিল, তা এখন পুরোপুরি মুক্ত।

আগামী দুদিন চিকিত্সকদের পর্যবেক্ষণেই রাখা হবে প্রাক্তন ভারত অধিনায়ককে। যেহেতু প্রথম স্টেন্ট বসানোর পর সৌরভ ওষুধে ভালো মতো সাড়া দিচ্ছেন, সেই কারণেই এখনই অস্ত্রোপচার করার প্রয়োজনীয়তা নেই বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা।

তবে সৌরভের শারীরিক পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ফোন করে সৌরভের খোঁজ নেন। প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন তিনি। মহারাজের স্ত্রী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গেও কথা হয়েছে মোদীর।

সোমবার সৌরভকে দেখতে হাসপাতালে যান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা প্রাক্তন বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট অনুরাগ ঠাকুর। হাসপাতালে গিয়ে সৌরভের সঙ্গে দেখা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পুত্র তথা বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।