হাফলং: টেক্কা বলে টেক্কা! একেবারে তুষার টেক্কা। শীতের আসরে দার্জিলিং, কালিম্পংকে পিছনে ঠেলে দিয়েছে দেশের রাজধানী দিল্লি। এর পর অসমের ডিমা হাসাও একেবারে টেক্কা মেরে বেরিয়ে গেল। নতুন বছর পড়তেই বরফে ঢেকে গেছে পার্বত্য জেলার ছোট বড় কিছু গ্রাম।

অসমের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর, ডিমা হাসাও জেলার কেপেইলো গ্রামের সর্বত্র বরফের আস্তরণ পড়েছে। এরকম আগে হয়েছে। তবে এবার বরফের ঘনত্ব বেশি।

মনিপুর, নাগাল্যান্ডের সংলগ্ন অসমের জেলা ডিমা হাসাও। এই জেলা মূলত ডিমাসা আদিবাসী অধ্যুষিত। জেলার সদর শহর হাপলং থেকে অনেক দূরে কেপেইলো গ্রাম। সেই গ্রামের চারিদিকে এখন বরফ।

কেপেইলো গ্রামের পুকুর, জলাশয়ের জলেও জমাট বেধেছে বরফ। গত কয়েকদিন থেকেই ডিমা হাসাও জেলায় তীব্র শৈত্য প্রবাহ চলছে। তাপমাত্রা নেমেছে হুহু করে। স্থানীয় জেমি নাগা অধ্যুষিত গ্রাম কেপেইলো তে তুষারপাতের কারণে জনজীবন জবুথবু।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, প্রকৃতি এখানে অনেকটাই দূষণমুক্ত। তাই সারা বছর এলাকা শীতল থাকে। আর শীতের সময় বরফ পড়ে। গ্রামে বছরের ডিসেম্বর জানুয়ারি মাসে তুষারপাত হয়। গত সপ্তাহ থেকেই তুষারপাত হচ্ছে। গ্রামবাসীরা বরফে ঢেকে যাওয়া স্থানের নাম দিয়েছেন ‘ কোল্ডেষ্ট হেভেন ‘।

অসমের অন্যত্র তুষারপাতের কোনও খবর নেই। তবে তাপমাত্রা নামছেই। উত্তর পূর্ব রাজ্যগুলির মধ্যে সর্বাধিক তুষারপাত হয় সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশে। আর নাগাল্যান্ড, মনিপুর, মিজোরাম, ত্রিপুরায় শীতের প্রবল দাপট দেখা যায়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।