কলকাতা: আপাতত উদ্বেগ কাটিয়ে স্বাভাবিক রয়েছেন মহারাজ। চিকিৎসায় ভালোই সাড়া দিচ্ছেন। সৌরভের ধমনীতে তিনটি ব্লকেজ রয়েছে। ইতিমধ্যে একটিতে স্টেন্ট বসানো হয়েছে বলে খবর। তবে আরও একবার অ্যাঞ্জিওগ্রাম করা হতে পারে বলে খবর। প্রয়োজনে করা হতে পারে অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টও। মহারাজের চিকিৎসার জন্য গঠিত হয়েছে ৫ সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ডও। স্টেন্ট বসানোর পর মেয়ে সানার সঙ্গে সৌরভ কথাও বলেছেন।

হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে গাড়িতে ওঠার আগে সানা জানিয়েছে, ‘আগের চেয়ে বাবা অনেকটা ভালো রয়েছে।’ তবে বাবার সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে কীনা, সেবিষয়ে কিছু বলেননি সৌরভ-কন্যা। কিন্তু সৌরভ মেয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন বলেই খবর। শুধু সানা নয়, মুখ্যমন্ত্রী-মেয়র সহ যারা যারা তাঁকে দেখতে ছুটে গিয়েছেন, প্রত্যেকের সঙ্গেই কথা বলেছেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক।

উল্লেখ্য, বিকেলে টুইটের পর সন্ধ্যাতেই অসুস্থ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে দেখতে হাসপাতালে ছুটে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। কেবল দেখা করাই নয়, প্রিন্স অফ ক্যালকাটা’র স্বাস্থ্যের যাবতীয় খুঁটিনাটি জেনে এবং চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তবেই হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসেন মুখ্যমন্ত্রী।

হাসপাতালের বাইরে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। তিনি জানান, ‘ভালো আছেন সৌরভ।’ মুখ্যমন্ত্রী বলেন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে অসুস্থ সৌরভ উলটে তাঁর শারীরীক অবস্থার খোঁজখবর নেন।

তবে মহারাজের শারীরীক অসুস্থতার খবরে যে মুখ্যমন্ত্রী যে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন সেটা তাঁর কথাবার্তাতেই পরিষ্কার। মমতা বন্দোপাধ্যায় জানান, ‘ও আমাদের গর্ব। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন ক্রীড়াবিদ হয়ে ও কীভাবে এভাবে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে? আমি তো ভাবতেই পারছি না ওর মতো অল্প বয়সে এমন একটা সমস্যা হতে পারে।’

সৌরভের এই ঘটনা শিক্ষা দিয়ে গেল বলেও মনে করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন এব্যাপারে সিএবি প্রেসিডেন্ট অভিষেক ডালমিয়ার সঙ্গে তাঁর কথাও হয়েছে। সিএবি প্রেসিডেন্টকে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন পরবর্তীতে বড় কোনও টুর্নামেন্ট শুরুর আগে যাতে ক্রিকেটারদের হৃদযন্ত্র পরীক্ষা করা হয়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।