শ্রীনগর : ফের অশান্ত কাশ্মীর। ভয়াবহ গ্রেনেড বিস্ফোরণে প্রাণ হারালেন সাত কাশ্মীরি। অজ্ঞাতপরিচয় জঙ্গিরা গ্রেনেড হামলা চালায় বলে খবর।

শনিবার জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার ত্রাল এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে আহতদের শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার।

অবন্তিপোরার পুলিশ সুপার তাহির সালেম জানান ত্রালের বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা সিআরপিএফের কনভয়ে হামলা চালায় জঙ্গিরা। তবে নিশানা ব্যর্থ হয়ে রাস্তাতেই ফেটে যায় গ্রেনেডটি। ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। সাত নাগরিক গুরুতর আহত হন।

দিন কয়েক আগেই জম্মু কাশ্মীরে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় ৩ ‘জঙ্গি’র। যদিও পুলিশের এই দাবিকে সত্যি বলতে মানতে নারাজ নিহতদের পরিবার। তাঁদের দাবি নিহতরা ছিল ‘নির্দোষ’। পরিবারের তরফে দাবি করা হয় মৃতদের মধ্যে রয়েছে এক একাদশ শ্রেণির পড়ুয়াও।

পুলিশ এবং সেনার তরফে যৌথভাবে এই এনকাউন্টার অভিযান চালানো হয়। পুলিশ এক বিবৃতিতে জানায়, তিনজনই ছিল জঙ্গি, কিন্তু পুলিশ রেকর্ডে জঙ্গি হিসাবে তালিকাভুক্ত ছিল না। বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, “এনকাউন্টারে নিহত তিন জঙ্গির নাম আমাদের জঙ্গি তালিকায় না থাকলেও তাদের মধ্যে দু’জন সন্ত্রাসীদের (ওজিডাব্লু) এর সহযোগী।”

উল্লেখ্য, যখন কোনও ব্যক্তির সঙ্গে জঙ্গিদের যোগাযোগ রয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়, তখন এই “ওজিডাব্লু” বা “ওভার-গ্রাউন্ড ওয়ার্কার” শব্দটি ব্যবহার করে কাশ্মীর পুলিশ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।