স্টাফ রিপোর্টার , কলকাতা : জেলার পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের কলকাতার সকালের তাপমাত্রাও আজ শনিবার কমেছে। যদিও তার পরিমান খুবই সামান্য। সাকুল্যে ০.৩ ডিগ্রি নেমেছে পারদ। গত ৪৮ ঘণ্টার তুলনায় কম ছিল গত ২৪ ঘণ্টার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও। বেলার শীতকে কমাতে পারে আপেক্ষিক আর্দ্রতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন উভয়ক্ষেত্রেই হঠাৎ অনেকটা বৃদ্ধি পাওয়া। এর পিছনে অবশ্যই দায়ি করা যেতে পারে আসন্ন পশ্চিমী ঝঞ্ঝাকেও। তেমনটাই মত আবহাওয়াবিদদের।

শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শুক্রবার বিকালে ছিল ২৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। আজ আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৪৩ শতাংশ। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সামান্য কমে হয়েছে ১৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সল্টলেকের সকালের তাপমাত্রাও একই রয়েছে। এদিন সকালে ওই অঞ্চলের তাপমাত্রা রয়েছে ১৪.০ ডিগ্রিই রয়ে গিয়েছে। সবমিলিয়ে ঝঞ্ঝার আভাস থাকলেও আজ শনিবার পর্যন্ত সকালের দিকে শীতের প্রভাব ভালোই রয়েছে তা স্পষ্ট। তা অল্প বেড়েছে বই কমেনি সেই অঙ্ক বলে দিচ্ছে হাওয়া অফিসের পারদমাপক যন্ত্র।

শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বৃহস্পতিবার বিকালে ছিল ২৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। আজ আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৮৯ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৩৬ শতাংশ। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সামান্য কমে হয়েছে ১৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সল্টলেকের সকালের তাপমাত্রাও বেশ কিছুটা কমেছে। এদিন সকালে ওই অঞ্চলের তাপমাত্রা রয়েছে ১৪.০ ডিগ্রি হয়ে গিয়েছে।

বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বুধবার বিকালে ছিল ২৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। আজ আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৩৯ শতাংশ। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে হয়েছে ১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তুলনায় সল্টলেকের সকালের তাপমাত্রা বেশ কিছুটা বেড়েছে। এদিন সকালে ওই অঞ্চলের তাপমাত্রা রয়েছে ১৫.০ ডিগ্রি হয়ে গিয়েছে।

৩০ ডিসেম্বর বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মঙ্গলবার বিকালে ছিল ২৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। আজ আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৯৯ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৪২ শতাংশ। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সল্টলেকের তাপমাত্রাও সকালে ছিল ১৪.০ ডিগ্রিতে।

২৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা সোমবার বিকালে ছিল ২৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। আজ আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৯৯ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৪১ শতাংশ। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সল্টলেকের তাপমাত্রাও সকালে রয়েছে ১২.৫ ডিগ্রিতে। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। রবিবার বিকালে শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম।

প্রসঙ্গত ২৫ ডিসেম্বরের আগেই জানানো হয়েছিল, তাপমাত্রা শহরে অল্প বাড়লেও তা দ্রুত ফের নামবে। ঠিক সেটাই হয়েছে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মিলিয়ে ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ শীতের মরসুমের শীতলতম দিন ছিল। ২১ ডিসেম্বর সোমবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল সর্বনিম্ন ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই রেকর্ড ভেঙে রবিবার আরও ০.২ ডিগ্রি নামে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। রবিবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শনিবার বিকালে ছিল ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম। আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৯৯ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৩৮ শতাংশ। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গত শনিবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শুক্রবার বিকালে ছিল ২৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৯৮ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৪২ শতাংশ। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সল্টলেকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।