স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা: তৃণমূলের ২৩ তম প্রতিষ্ঠা দিবসে রাজ্যবাসীকে এবং দলের সমস্ত কর্মী-সমর্থককে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে টুইট করলেন দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সেইসঙ্গে তাঁদের লড়াইয়ের কথা স্মরণ করালেন তিনি।

শুক্রবার ঘাসফুল শিবিরের প্রতিষ্ঠা দিবসে (TMC Foundation Day) পরপর দুটি টুইট করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম টুইটে তিনি লেখেন, “১৯৯৮ সালে ১ জানুয়ারি তৃণমূলের পথচলা শুরু করেছে। আজ ২৩ বছর পূর্ণ হল। লড়াই করেই কেটেছে প্রত্যেকটা বছর। তবে এই সময়ের মধ্যে আমরা মানুষের পাশে থাকার লক্ষ্যপূরণে সমর্থ হয়েছি।” দ্বিতীয় টুইটে রাজ্যের প্রত্যেক মানুষ এবং কর্মী-সমর্থকদের কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, অনেক লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এগোতে হয়েছে দলকে। কিন্তু রাজ্যবাসীর জন্য কাজ করার যে লক্ষ্য নিয়ে এগিয়েছেন, তাতে তিনি অবিচল থাকবেন। বাংলার উন্নয়নের জন্য মা-মাটি-মানুষ এবং দলের কর্মী-সমর্থকরা যে ভাবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছেন তার জন্যও তিনি কৃতজ্ঞ বলে জানিয়েছেন মমতা।

১ জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠাদিবস পালন করা হয় তৃণমূল ভবনে। সকালে দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুব্রত বক্সি। ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন এবং শান্তনু সেন।
এদিন সুব্রত বক্সি বলেন, ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটকে ‘পাখির চোখ’ করে এগোতে চাইছে তৃণমূল। বক্সি বলেন, “২০২১ সালের নির্বাচন নিয়ে আমরা ভীত নই। কিন্তু এই নির্বাচন তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে বাংলার মানুষকে সংঘবদ্ধ করে সংবিধান বাঁচানো রক্ষার দায়িত্বে নেমেছি। ভারতবর্ষের সংবিধানকে ধ্বংসের যে প্ৰচেষ্টা চলছে, তার বিরুদ্ধেই লড়াই আমাদের।”

তিনি আরও বলেন, “একটা নির্বাচন জিতলেই আমাদের কাজ শেষ হয়ে যায় না। এই নির্বাচনের দিকে সারা দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে। এই জয়ের মধ্য দিয়ে ভারতের সংবিধান রক্ষা করা হবে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য ২০২৪। ভারতের সংবিধান ধ্বংসকারী শক্তিকে পরাস্ত করাই হবে আমাদের লক্ষ্য।”

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।