ব্যাম্বোলিম: নিউ ইয়ার ব্রেকের পর শনিবার মুম্বই সিটি এফসি বনাম কেরালা ব্লাস্টার্স ম্যাচ দিয়ে ফুটবল ফিরছে আইএসএলে। আর সেই ম্যাচ জিতে ফের এটিকে-মোহনবাগানকে টপকে লিগ টেবিলে শীর্ষস্থান দখলের হাতছানি বাণিজ্য নগরীর দলটির সামনে।

নর্থ-ইস্টের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে অবাক হারের পর তারকাখোচিত মুম্বই টানা ছ’ম্যাচে অপরাজিত। যার মধ্যে ৫টি ম্যাচে জয় পেয়েছে তারা। একটি ড্র। সাত ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে এটিকে-মোহনবাগানের (১৭ পয়েন্ট) ঠিক পিছনে দ্বিতীয়স্থানে আইল্যান্ডাররা। অর্থাৎ, শনিবারের ম্যাচে পয়েন্ট পেলেই ফের শীর্ষস্থানে চলে যাবে সার্জিও লোবেরার মুম্বই। কিন্তু দীর্ঘ ১২ দিনের বিরতির পর মাঠে নামার আগে সাবধানী মুম্বই কোচ। স্প্যানিশ কোচের কথায়, ‘দু’সপ্তাহের লম্বা এই বিরতি কখনোই কাম্য নয়। যখন কোনও দল মোমেন্টামে থাকে তখন এভাবে থমকে থাকা উচিৎ নয়। তবে লম্বা অনুশীলনের সময় পেলাম আমরা। যেটা ইতিবাচক দিক।

তবে আমাকে যদি বেছে নিতে বলা হয় তাহলে তিনদিনের ব্যবধানে দু’টো ম্যাচ খেলার থেকে আমি লম্বা বিরতিকেই বেছে নেব।’ আইএসএলে গত ছ’টি সাক্ষাতে ইয়েলো ব্রিগেডের কাছে অপরাজিত মুম্বই। এর মধ্যে ৫টি ম্যাচে জয় পেয়েছে তারা। যদিও এই পরিসংখ্যানকে বিশেষ গুরুত্ব না দিয়ে লোবেরা জানিয়েছেন, ‘ম্যাচটা আমাদের জন্য বেশ কঠিন। কারণ বিপক্ষ দলেও অসংখ্য ভালো ফুটবলার রয়েছে পাশাপাশি ওদের কোচও দারুণ। একইসঙ্গে বিপক্ষ শিবিরের খেলার ধরনও অনেকটা আমাদের মতোই।’ চোট সারিয়ে পুরো ফিট হয়ে শনিবারের ম্যাচে একাদশে ঢুকছেন তারকা মিডফিল্ডার হুগো বোউমাস। যা স্বস্তি দিচ্ছে লোবেরাকে।

অন্যদিকে গত কয়েকটি ম্যাচে কিবু ভিকুনার কেরালা ব্লাস্টার্স পারফরম্যান্সের নিরিখে অনেকটাই আশ্বস্ত করেছে। প্রথম ছয় ম্যাচে জয়হীন থাকার পর গত ম্যাচে হায়দরাবাদকে হারিয়ে জয়ে ফিরেছে তারা। গোল তুলে নেওয়ার পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে গোল লক্ষ্য করে উল্লেখযোগ্য হারে শট নিচ্ছে কিবুর দল। সবমিলিয়ে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে জয়ের খরা কাটাতে মরিয়া কেরালা কোচ। তবে ম্যাচের আগে মুম্বইকে নিয়ে সমীহ ঝরে পড়েছে কিবুর গলায়।

কিবু জানিয়েছেন, ‘দুর্দান্ত সব ফুটবলারদের নিয়ে তৈরি মুম্বই একটা দুর্ধর্ষ দল। ওরা খেলছেও দারুণ। চলতি আইএসএলের সেরা দল ওরা। তবে আমরাও দিন দিন উন্নতি করছি। অনুশীলনে ছেলেরা যা উন্নতি দেখিয়েছে তাতে আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।