লন্ডন: অর্ধশতকের অংশীদারত্বের ইতি। আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে একলা চলো পথিক ইংল্যান্ড। ব্রেক্সিট প্রক্রিয়ায় ছেদ টানলেন লন্ডনের দণ্ডমুণ্ডের কর্তারা। এক বার্তায় জানানো হয়েছে, ইংল্যান্ডে নতুন যুগ শুরু হয়েছে।

বিবিসি জানাচ্ছে, ২০২০ সাল শেষের সময় রাত ১১টা থেকে দেশটি ইউরোপের আইন অনুসরণ বন্ধ করেছে। ইংল্যান্ড জানিয়েছে, নতুন ২০২১ সালে ভ্রমণ, বাণিজ্য, অভিবাসন ও নিরাপত্তা সহযোগিতার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ভিন্ন আইন মেনে চলা হবে।

২০১৬ সালে ব্রেক্সিটের গণভোট হওয়ার সাড়ে তিন বছর পর গত ৩১ জানুয়ারি ২৭ সদস্যের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক এই সংঘ থেকে বের হয়ে আসার ঘোষণা করে ইংল্যান্ড। সেই প্রক্রিয়া শেষ হলো।

ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, দেশ নিজ হাতে স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে। দীর্ঘ ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর আমরা এবার নিজেদের কাজ ভালোভাবে করতে পারব। তবে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে গেলেও ইংল্যান্ড মিত্র রাষ্ট্র হিসেবে থাকবে।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরোনোর সুবাদে ইংল্যান্ডের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলি ইউরোপীয় অভ্যন্তরীণ বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশের সুযোগ পাবে। তবে প্রশাসনিক কিছু জটিলতা তৈরি হচ্ছে। দ্রুত সেসব কাটিয়ে উঠতে তৈরি ইংল্যান্ড।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।