কলকাতা: কর্মী বিক্ষোভের জেরে ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং’-এর কাজ বন্ধের আশঙ্কা কলকাতা বিমানবন্দরে৷
সূত্রের খবর,সংস্থার হাত বদলে বিপাকে কলকাতা বিমানবন্দরে ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং’-এর কর্মীরা৷ বর্তমানে তারা ‘ভদ্র’ নামে একটি সংস্থার অধীনে রয়েছেন৷ কিন্তু ওই সংস্থার চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরে৷ এবার নতুন বরাত পেয়েছে, এয়ার ইন্ডিয়ার সহযোগী সংস্থা ‘এআই এয়ারপোর্ট সার্ভিসেস লিমিটেড’৷
তবে সংস্থা পরিবর্তে বিমানবন্দরে ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং’-এর কর্মীদের আপত্তি নেই৷ কিন্তু তাদের দাবি আগের সংস্থার সব কর্মীদের নিয়োগ করতে হবে৷ আর এখানেই আপত্তি নতুন বরাত পাওয়া সংস্থার৷ তাই আন্দোলনে নেমেছে কর্মীরা৷ এরফলে আগামী দিনে‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং’এর কাজ বন্ধের আশঙ্কা কলকাতা বিমানবন্দরে৷
বিমানবন্দরে পণ্য ওঠানো-নামানো, সিঁড়ি লাগানো, বিমান পরিষ্কার-সহ বিভিন্ন কাজ করেন ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং’ কর্মীরা৷ এমনকি বিমানবন্দরের পণ্য বিভাগে জিনিসপত্র উঠানো-নামানোর কাজ ওই কর্মীরাই করেন৷
কর্মী সংগঠনের দাবি,‘ভদ্র’ নামে সংস্থার অধীনে ৩৮০ জন কর্মী রয়েছেন৷ কিন্তু নতুন বরাত পাওয়া সংস্থা প্রথমে ২০০ জন কর্মী নিয়োগ করতে রাজি৷ পরে আরও ১০০ জন কর্মীকে কাজে নেওয়া হবে৷ আর এখানেই আপত্তি কর্মীদের৷ যা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে কলকাতা বিমানবন্দরে৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.