স্টাফ রিপোর্টার , কলকাতা : সমগ্র দক্ষিনবঙ্গে কলকাতার মতোই অল্প মাত্রায় বেড়েছে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। বুধবার আসানসোলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১২.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুরে ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১১.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১৩.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হলদিয়ায় ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কলাইকুন্ডা ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মঙ্গলবার আসানসোলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১০.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুরে ৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১১.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হলদিয়ায় ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কলাইকুন্ডা ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ তাপমাত্রা যে অল্প বেড়েছে তা স্পষ্ট করছে এই তথ্য।
গত রবিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল বাঁকুড়ায় ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১১.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমানে ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস,দিঘায় ১০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়ায় ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার আসানসোলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুরে ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমানে ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১২.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়ায় ৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুক্রবার আসানসোলে ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুরে ১০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমানে ১২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়ায় ১০.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কেমন ছিল? জানা যাচ্ছে আসানসোলে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুরে ১২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমানে ১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়ায় ১১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল আসানসোলে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বালুরঘাটে ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়া ১০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুর ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বহরমপুর ৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমান ১০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিং ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘা ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড় ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়া ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতন ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস
এদিকে শীত যেমন প্রথম থেকে জাঁকিয়ে বসেছিল ঠিক তেমনই রয়েছে উত্তরবঙ্গে। আভাস অফিসের রেকর্ড সেই তথ্যই দিচ্ছে। বুধবার কোচবিহারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দার্জিলিংয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কালিম্পংয়ে ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়া, মালদহে ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জলপাইগুড়িতে ১০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শিলিগুড়ির ৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বুধবার কোচবিহারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দার্জিলিংয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কালিম্পংয়ে ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়া, মালদহে ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জলপাইগুড়িতে ১০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শিলিগুড়ির ৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ শীত যেমন প্রথম থেকে জাঁকিয়ে বসেছিল ঠিক তেমনই রয়েছে উত্তরবঙ্গে। আভাস অফিসের রেকর্ড সেই তথ্যই দিচ্ছে। গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবারের তুলনায় উত্তরের পাহাড় থেকে সমতল সর্বত্র পারদ নেমেছে।
মঙ্গলবারের তাপমাত্রার রেকর্ড সেই তথ্যকে স্পষ্ট করবে। ওইদিন কোচবিহারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দার্জিলিংয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কালিম্পংয়ে ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়া, মালদহে ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জলপাইগুড়িতে ১০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শিলিগুড়ির ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ শীত যেমন প্রথম থেকে জাঁকিয়ে বসেছিল ঠিক তেমনই রয়েছে উত্তরবঙ্গে। আভাও অফিসের রেকর্ড সেই তথ্যই দিচ্ছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.