কলকাতা: কোভিড যোদ্ধাদের পুরষ্কার। বিনামূল্যে রাজ্যের চিকিৎসকদের কোভিড ভ্যাকসিন দিতে চলেছে রাজ্য, সূত্র মারফৎ এখবর জানা গিয়েছে। যদিও কবে সেই ভ্যাকসিন মিলবে তা জানানো হয়নি। তবে কোভিড যোদ্ধারাই যে ভ্যাকসিন পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারে রয়েছেন তা স্পষ্ট।

বিনামূল্যে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে চিকিৎসকদের কাছে ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি, কোভিড যোদ্ধাদের সবসময় সুস্থ ও ভালো থাকতেও প্রার্থনা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন – BREAKING: আগের দিনের তুলনায় বাড়ল সংক্রমণ, দেশে মোট আক্রান্ত ১.২ কোটি

একটি মেসেজ বার্তায় বলা হয়েছে, “COVID-19 এর মোকাবিলায় একজন কোভিড যোদ্ধা হিসেবে আপনি যেভাবে সবসময় কোভিড রোগীদের পাশে থেকে তাদের সেবা করেছেন, তাকে সম্মান জানিয়ে, অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আপনার কাছে COVID-19 এর vaccine যথাসময়ে পৌঁছে দেওয়া হবে। আপনি ও আপনার পরিবার সবসময় ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।”

 

এখনও অবশ্য করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া বা কোনও রকম ট্রায়াল এরাজ্যে চালু হয়নি। কবে নাগাদ ভ্যাকসিন আসতে পারে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা না গেলেও খুব শিগগিরি যে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে তা একপ্রকার নিশ্চিত। অন্যদিকে রাজ্য সরকারের তরফে ভ্যাকসিন সম্পর্কিত এমন মেসেজ পেয়ে যারপরনাই খুশি চিকিৎসক মহল।

আরও পড়ুন – লাইভ টেলিভিশনে ভ্যাকসিন নিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিস

তবে আশার কথা হল, কলকাতাসহ রাজ্যে কমেছে কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা। অক্টোবরে রাজ্যে ৩,২৬৪ টি কন্টেইনমেন্ট জোন ছিল৷ সেখান থেকে ধাপে ধাপে কমে বর্তমানে আছে ১,৮৪৫ টি৷ পাশাপাশি শহর কলকাতায়ও কমেছে কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা৷ কলকাতায় মাত্র ১ টি কন্টেইনমেন্ট জোন রয়েছে।

অন্যদিকে রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১,২৪৪ জন। যার জেরে বাংলায় আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে পাঁচ লক্ষ ছুঁইছুঁই৷ যদিও অ্যাক্টিভ আক্রান্তের সংখ্যাটা ১৩ হাজারের নিচে নেমে এসেছে৷ এছাড়া সব মিলিয়ে বাংলায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ৬৫৫ জন৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।