মেলবোর্ন: বক্সিং-ডে টেস্ট জিতে বর্ডার-গাভাসকর সিরিজে সমতা ফেরাতে টিম ইন্ডিয়া এবং জয়ের মধ্যে ব্যবধান ৭০ রানের। চতুর্থদিন সকালে মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগে ২০০ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংস। তৃতীয়দিন ৯৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে একসময় ইনিংস হারের সম্মুখীন হওয়া অজি টেল-এন্ডারদের ব্যাটিং এক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রশংসনীয়। তবে যা পরিস্থিতি তাতে সিরিজে সমতা ফেরানো টিম ইন্ডিয়ার জন্য কেবল সময়ের অপেক্ষা।

৬ উইকেটে ১৩৩ রান হাতে নিয়ে চতুর্থদিন মর্নিং সেশনে খেলা শুরু করেন গতদিনের অপরাজিত দুই অজি ব্যাটসম্যান ক্যামেরন গ্রিন এবং প্যাট কামিন্স। তৃতীয়দিন অন্তিম সেশনে ভারতীয় বোলারদের সামনে অসীম ধৈর্য দেখানোর পর চতুর্থদিন সকালেও অস্ট্রেলিয়ার প্রথম উইকেট তুলে নিতে বেশ কিছুটা সময় লাগে টিম ইন্ডিয়ার। অবশেষে সপ্তম উইকেটে গ্রিনের সঙ্গে জুটিতে ৫৭ রান যোগ করে বুমরাহর একটি বাউন্সারে ঠকে যান কামিন্স। ১০৩ বল খেলে ২২ রান করে ময়াঙ্কের হাতে ধরা পড়েন তিনি।

এরপর দলীয় ১৭৭ রানের মাথায় সিরাজের ডেলিভারিতে জাদেজার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন গ্রিন। ১৪৬ বল সামলে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত সর্বাধিক ৪৫ রান করেন তিনিই। এরপর ভারতীয় বোলারদের জন্য বাকি দু’টি উইকেট তুলে নেওয়া ছিল সময়ের অপেক্ষা। এরইমধ্যে অস্ট্রেলিয়ার লিড ৫০ পেরিয়ে যায়। দলীয় ১৮৫ রানের মাথায় সিরাজের বলে ব্যক্তিগত ৩ রানে উইকেটের পিছনে পন্তের দস্তানাবন্দি হল লায়ন। সবশেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ২০০ ছুঁতেই হ্যাজেলউডকে বোল্ড করে ইনিংস র‍্যাপ-আপ করেন অশ্বিন। হ্যাজেলউড ফেরেন ১০ রানে।

সবমিলিয়ে ভারতের সামনে সিরিজে সমতা ফেরানোর লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ৭০ রান। অ্যাডিলেড বিপর্যয়ের কথা মাথায় রেখেও একথা বলাই বাহুল্য যে স্বল্প রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করে জয় এবং ভারতের মধ্যে ব্যবধান মাত্র কয়েকঘন্টার।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।