ব্যাম্বোলিম: ‘যখন তুমি জিততে পারছ না তখন ম্যাচ না হারাটা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।’ চেন্নাইয়িন এফসি’র বিরুদ্ধে মঙ্গলবার ম্যাচ ড্র করে জানালেন এটিকে-মোহনবাগান কোচ আন্তোনিও লোপেজ হাবাস। টুর্নামেন্টে প্রথমবার তাঁর দল গোল করতে ব্যর্থ হলেও হতাশ নন, বরং দক্ষিণের দলটির সঙ্গে এক পয়েন্ট ভাগ করে নিয়ে খুশি সবুজ-মেরুনের স্প্যানিশ কোচ। কারণ বছরটা শীর্ষে থেকেই শেষ করতে চলেছে তাঁর দল।

ব্যাম্বোলিমের জিএমসি স্টেডিয়ামে এদিন ম্যাচ শেষে যথেষ্ট ইতিবাচক দু’বারের আইএসএল জয়ী কোচ। জয় দিয়ে বছর শেষ করতে না পারায় আপনি কী হতাশ? প্রশ্নের উত্তরে এটিকে-মোহনবাগান বস জানান, ‘একেবারেই হতাশ নই আমি। জিততে না পারলে কখনও কখনও ড্র করাটাও যথেষ্ট ভালো ফল। দল আজ ভালো পারফর্ম করতে না পারলেও ড্র করেছে। দল এখন লিগ টেবিলের শীর্ষে আর আমরা বছরটা শেষ করছি শীর্ষে থেকেই।’ উল্লেখ্য, আট ম্যাচে ১৭ পয়েন্ট সংগ্রহ করে ২০২১-এ পা দিচ্ছে হাবাসের দল। দ্বিতীয়স্থানে থাকা মুম্বইয়ের পয়েন্ট সেখানে এক ম্যাচ কম খেলে ১৬।

প্রবীরের পরিবর্তে দলে সাম্প্রতিক সময়ে একাদশে শুরু করছেন মনবীর সিং। ফর্মেশন বদল প্রসঙ্গে এদিন ম্যাচ শেষে হাবাস বলেন, ‘আমরা মনবীরকে দলে বিভিন্ন ফর্মেশন এবং বিভিন্ন সিস্টেমে ব্যবহার করছি। প্রবীর আমার দলের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং ও নিজেকে ঠিক প্রমাণ করবে। আমরা তো আর সকলকে চাইলেই প্রথম এগারোয় খেলাতে পারি না। চোট-আঘাত সহ নানারকম সমস্যা রয়েছে দলে। কিন্তু সঠিক সময়ে সঠিক ফুটবলার নির্বাচন করাটা জরুরি।’

এদিনের ম্যাচে একাধিক ক্ষেত্রে বাগান ডিফেন্সের ডেডলক ভেঙে এগিয়ে যাওয়ার ক্লিয়ার-কাট সুযোগ পেয়েছিল চেন্নাইয়িন। তাদের রক্ষণে চাপ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মঙ্গলবার ম্যাচ শেষে স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘আমরা আজ অনেক ক্ষেত্রে বলের দখল হারিয়েছি। তার কারণ অবশ্যই আমাদের বিরুদ্ধে প্রচুর ফাউল হয়েছে। এভাবে ম্যাচে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এত ফাউলের পর ভালো ফুটবল খেলা এককথায় অসম্ভব।’

অন্যদিকে ম্যাচে গোলের সুযোগ পেয়ে গোল না করতে পারলেও দলের খেলায় খুশি চেন্নাইয়িন কোচ। সিসাবা লাজলো ম্যাচ শেষে বলেন, গোলের সুযোগ তৈরি করছি সেটাই যথেষ্ট। রোমানিয়ান কোচ আরও বলেন, ‘গোলের সুযোগ তৈরি করাটাই কঠিন। ম্যাচটা এককথায় দারুণ উপভোগ্য হয়েছে। ট্যাকটিকালি দারুণ খেলেছে দু’দলই। আমার ছেলেরা যা খেলেছে তাতে আমি খুশি কারণ দু’দিনের ব্যবধানে এমন ফুটবল উপহার দেওয়াটা মুখের কথা নয়।’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।