নয়াদিল্লি: ইংরেজি নতুন বছরের একেবারে প্রথম দিনেই ‘কৃষক বাঁচাও ভারত বাঁচাও’ শপথ নেওয়ার জন্য দেশের মানুষের কাছে আহ্বান জানাল সারা ভারত কৃষক সংগ্রাম সমন্বয় সমিতির (এআইকেএসসিসি)।

আন্দোলনরত কৃষকদের পক্ষ থেকে এআইকেএসসিসি এক বিবৃতিতে দেশের কৃষক শ্রমিক যুবক মহিলা আদিবাসী সংখ্যালঘু ও বহুজন সংগঠন এবং মানবাধিকার সংগঠনের কাছে আবেদন রাখা হয়েছে।

যার মাধ্যমে তাদেরকে জানানো হয়েছে, দিল্লিতেে লাগাতার কৃষক আন্দোলন এবং তিনটি কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে পয়লা জানুয়ারি শপথ গ্রহণ করা হবে। এআইকেএসসিসি ওয়ার্কিং গ্রুপের পক্ষ থেকে হান্নান মোল্লা এবং অশোক দেওয়ালে আবেদন রেখেছেন।

এজন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পালন করা হবে। জাতীয় পতাকার পাশাপাশি সংগঠনের নিজস্ব পতাকা নিয়ে এই শপথ কর্মসূচি করা হবে বলে জানানো হয়েছে। সেখানে শপথ নেওয়ার সময় বলা হবে, কর্পোরেটদের হাত থেকে কৃষক, কৃষি ক্ষেত্র ও গ্রামকে বাঁচাতে লড়াই চালিয়ে যাওয়া হবে।

বিভিন্ন কৃষক সংগঠনগুলির অভিযোগ, গত এক মাস ধরে দুই লক্ষ কৃষক ধরনা চালাচ্ছে অথচ এই সরকার কৃষকদের মূল সমস্যার কথা এড়িয়ে সংশোধনের প্রস্তাব দিয়ে আলোচনায় ডাকছে। ফলে তা গ্রহণ করা কৃষকদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না।

কিছুটা আক্ষেপের সুরেই বিভিন্ন সংগঠন জানিয়েছে, মোদী সরকার ইচ্ছাকৃতভাবেই কৃষকদের বক্তব্য বুঝতে চাইছে না। যার জন্য এই সরকারের সমস্যা সমাধানের কোনো সদিচ্ছা নেই বলে অভিযোগের আঙুল তুলেছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।