কলকাতা: বদল হল ডায়মন্ড হারবারের পুলিশ সুপার। সোমবার রাজ্য পুলিশে ব্যাপক রদবদল হয়েছে। আর সেই তালিকায় রয়েছে ডায়মন্ড হারবারের পুলিশ সুপারের নাম।

কয়েকদিন আগেই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার কনভয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। ডায়মন্ড হারবার যাওয়ার পথেই সেই হামলা হয়। তার জেরেই এই বদলি বলে অনুমান করা হচ্ছে।

এদিন ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার সুপারের পদ থেকে তাঁকে বদলি করা হয়েছে। হোমগার্ডের এসপি পদে পাঠানো হল তাঁকে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক তাঁকে আগেই তিন বছরের জন্যবিপিআরডি (ব্যুরো অব পুলিশ রিসার্চ)-তে পাঠায়। রাজ্যের আপত্তিতে তিনি সেখানে যেতে পারেননি। যদিও নবান্নের তরফে এই বদলিকে ‘রুটিন’ হিসেবেই বলা হয়েছে।

গত ১০ ডিসেম্বর ডায়মন্ড হারবারের সভায় যাওয়ার পথে বিজেপি সভাপতি জেপি নড্ডার কনভয়ে হামলা হয়। তার পর পর রাজ্যের তিন আইপিএস অফিসারকে কেন্দ্রীয় ডেপুটেশনে নিতে চেয়ে নবান্নকে চিঠি দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। নাড্ডার কনভয়ে হামলার ঘটনায় ওই তিন আইপিএস অফিসার কোনও ‘দায়’ এড়াতে পারেন না বলেই বার্তা দেয় কেন্দ্র।

রাজ্যে ওই আইপিএস, রাজীব মিশ্র, প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠী এবং ভোলানাথ পাণ্ডেকে ‘নো অবজেকশন’ দিতে চায়নি। ফলে ডায়মন্ড হারবারের এসপি ভোলনাথও কেন্দ্রীয় ডেপুটেশনে যোগ দিতে পারেননি। সোমবার ডায়মন্ড হারবার থেকে তাঁকে সরিয়ে দেয় রাজ্য। তাঁর জায়গায় পাঠানো হয়েছে বারাসত পুলিশ জেলার এসপি অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

ভোলানাথ-অভিজিতের সঙ্গেই আরও কয়েক জন পুলিশ কর্তার বদলি হয়েছে। বারাসতের এসপি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন রাজনারায়ণ মুখোপাধ্যায়। তিনি হাওড়া পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি পদে ছিলেন।

শিবপ্রসাদ পাত্রকে ডেপুটি কমান্ডান্ট, রাজ্য সশস্ত্র পুলিশ তৃতীয় ব্যাটালিয়ন থেকে হুগলি গ্রামীণের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার করা হয়েছে। হাওড়া গ্রামীণের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদে থাকা সুরিন্দর সিংহকে হাওড়া গ্রামীণের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার করা হয়েছে। হাওড়া গ্রামীণের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রানা মুখোপাধ্যায়কে রাজ্য সশস্ত্র পুলিশেরতৃতীয় ব্যাটালিয়নের ডেপুটি কমান্ডান্টের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এসিপি অসীম খানকে ফরাক্কার এসডিপিও করা হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।