নয়াদিল্লি: দেশে কিছুটা কমল করোনা সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হলেন ১৮ হাজার ৭৩২ জন। এই সময়ের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৭৯ জনের।
নতুন করে সংক্রমণ ও মৃত্যুর জেরে দেশে মোট সংক্রমণ পৌঁছে গিয়েছে ১ কোটি ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৮৫০ জনে। মোট মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৬২২ জনের।
দেশে মোট আক্রান্তের মধ্যে অ্যাক্টিভ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা রয়েছে ২ লক্ষ ৭৮ হাজার ৬৯০ জন। করোনার হাত থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন মোট ৯৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৫৩৮ জন। শেষ ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজারের বেশি মানুষ।
অন্যদিকে গুজরাতের আহমেদাবাদে এবার করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য নাম নথিভুক্তকরণের কাজ শুরু হল। আহমেদাবাদ মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন জানিয়েছে যাঁরা করোনা ভ্যাকসিন নিতে ইচ্ছুক, তাঁরা নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। সেই কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে।
আহমেদাবাদ মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন জানিয়েছে স্বাস্থ্য কর্মীরা ছাড়াও ৫০ বছর বয়েসের অধিক বয়েসীরা, ৫০ বছরের নীচে যাঁরা কঠিন অসুখে ভুগছেন, তাঁরা প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিন পাওয়ার অধিকারী। গুজরাত সরকার জানিয়েছে ইতিমধ্যেই ৩.৯ লক্ষ ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়েছে যাঁরা করোনা ভ্যাকসিন পাবেন। তাঁদের নাম প্রাথমিকভাবে নথিভুক্ত করার কাজ শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশীয় পদ্ধতিতে তৈরি কোভ্যাক্সিন নজর কেড়েছে গোটা বিশ্বের। এমনই দাবি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ বা আইসিএমআরের। আইসিএমআরের ট্যুইট বার্তা জানাচ্ছে, ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে তৈরি। যে তথ্য এই ভ্যাকসিন থেকে পাওয়া যাচ্ছে, তা বেশ আশাপ্রদ। এই ভ্যাকসিন কার্যকরী ও নিরাপদ বলেও জানিয়েছে আইএমসিআর।
আইসিএমআর জানাচ্ছে দেশের ২২টি জায়গায় কোভ্যাক্সিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে। দিল্লির এইমস একটি ট্রায়ালে স্বেচ্ছাসেবকদের অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন জানায়। ভারত বায়োটেক ইন্টারন্যাশনালের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর সাই প্রসাদ জানান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিত গাইড লাইন মেনেই কোভ্যাক্সিন তৈরি হচ্ছে। এটি কার্যকরী ও নিরাপদ প্রমাণিত হয়েছে দ্বিতীয় ট্রায়াল পর্যন্ত। তৃতীয় ট্রায়ালের জন্য প্রস্তুত এই ভ্যাকসিন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.