কলকাতা: কয়েকদিন আগেই শিরোনামে এসেছিলেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। এক বিতর্কিত মন্তব্যে শিরোনামে এসেছিলেন তিনি। এবার অমিত শাহকে খোঁচা দিয়ে ট্যুইট করলেন সেই মহুয়া।

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে সারদা নিয়ে কার্যত একহাত নিলেন তৃণমূল সাংসদ। চাঁচাছোলা মন্তব্যের পরিবর্তে ব্যঙ্গধর্মী জিঙ্গল লিখে সিবিআই-কে খোঁচা দিয়েছেন তিনি। তাঁর কটাক্ষ থেকে নিস্তার পাননি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।

ক্রিসমাস ক্যারোল ‘ডেক দ্য হল্‌স’-এর অনুকরণে রবিবার সকালে নিজের টুইটারে একটি পোস্ট করেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। বাংলায় যার তর্জমা করলে দাঁড়ায়, ‘এটা হাসিখুশি থাকার মরসুম, এটা সিবিআইয়ের খেল দেখানোর মরসুম, বিরোধীদের ধরপাকড়ের মরসুম, কিন্তু সাবধান হোন শাহজি, এটা মুর্খামি’।

সারদা কাণ্ডে বুধবার সুপ্রিম কোর্টে ফের হলফনামা জমা দিয়েছে সিবিআই। তাতে বিধাননগর এবং কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে তারা। ভোটের আগে দেখা যাচ্ছে নতুন উদ্যোগ।

নির্বাচনের আগে সিবিআইয়ের এই পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রশ্ন, আচমকা ফের রাজীবকে হেফাজতে নিতে এত আগ্রহী কেন সিবিআই? বিজেপি-র শীর্ষ নেতৃত্বের অঙ্গুলিহেলনেই কি এত সক্রিয়তা? জিঙ্গলের আদলে লেখা ছড়ার মাধ্যমে মহুয়াও সেই প্রশ্ন উস্কে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এর পিছনে অমিত শাহের দিকে আঙুল তুলেছেন তিনি।

নারদ কেলেঙ্কারিতে শুভেন্দু অধিকারীর টাকা নেওয়ার ভিডিয়ো ইউ টিউব থেকে সরিয়ে ফেলা নিয়েও দিন কয়েক আগে টুইটারে সরব হন মহুয়া। তাতে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি-তে যোগ দেওয়া শুভেন্দুর নাম যদিও উল্লেখ করেননি তিনি। ওই টুইটে মহুয়া লেখেন, ‘অমিত শাহ একটি জাদুর ধোপাখানা চালান, যেখানে বিজেপি-তে যোগ দিলেই সমস্ত পাপ ধুয়েমুছে সাফ হয়ে যায়’।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।