প্রতীতি ঘোষ, ব্যারাকপুর : দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে এসে বিজেপি শিবিরের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য । বিস্ফোরক অভিযোগ করে তিনি বলেন, “দেশের প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে মিথ্যা কথা বলছেন । বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভার্চুয়াল মিটিং করছেন । তবে ওনার সময় হয়নি আন্দোলন রত কৃষকদের সঙ্গে কথা বলার । উনি সমস্ত কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিয়ে মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন” বলেও দাবি করেন তৃণমূলের এই নেত্রী।

নিজের বক্তব্য মোদীকে নিশানা করে চন্দ্রিমা বলেন, “ওনার নজর এখন শুধু বাংলার দিকে । বাংলার মানুষের সঙ্গে প্রতারনা করে বাংলা জেতা যায় না । কখনো রবীন্দ্রনাথের মত দাঁড়ি রেখে, কখনো প্রফুল্লচন্দ্রের মত সেজে কি বাংলার মানুষের মন জয় করা যায় ? “

তিনি বলেন, “বাংলার মানুষের মনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছে । তাই বাংলাকে বঞ্চনা করে, অসত্য কথা বলে বাংলায় ক্ষমতা দখল করা যাবে না । বিজেপি কর্মীরা মানুষকে ভয় পেয়ে গেছে । ওরা বলছে যমের দুয়ারে সরকার, মানুষ কি ওদের কাছে যম ? ওরা উন্নয়ন কিছুই করেনি, শুধু বাংলার দিকে নজর । বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার হ্যাট্রিক করবে, শুধু সময়ের অপেক্ষা ।”

উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটিতে তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে এসে এভাবেই একের পর এক বাক্যবাণে বিজেপিকে তীব্র আক্রমন করলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য । এদিনের সভায় চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সৌগত রায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, মদন মিত্র, নির্মল ঘোষ সহ অন্যান্যরা ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দূরে থেকে কিভাবে চলছে পাবলিক রিলেশন জানাচ্ছেন পি.আর বিশেষজ্ঞ অরিন্দম বসু।