জোড়া পরিবর্তন ইস্টবেঙ্গলের। শেহনাজের পরিবর্তে মাঠে এলেন জেজে। সুরচন্দ্রর পরিবর্তে এলেন রোহেন সিং
শুরু হল দ্বিতীয়ার্ধের খেলা
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। ছাংতের গোলে এগিয়ে চেন্নাইয়িন
৪৭’ বল ধরে আগুয়ান ক্রিভেলারোকে আটকাতে গিয়ে আঘাত পেলেন দেবজিত। প্রাথমিক শুশ্রূষার পর সুস্থ
৩ মিনিট সংযুক্তি সময়
৩৬’ অবধারিত গোল মিস করলেন মহম্মদ রফিক। আরও একবার চেন্নাইয়িন ডিফেন্স চিরে বল সাজিয়ে দিয়েছিলেন স্টেইনম্যান। গোলরক্ষককে পরাস্ত করেও ফাঁকা গোলে বল ঠেলতে ব্যর্থ রফিক
৩৪’ এক্ষেত্রে জাইরুর ডেলিভারি সরাসরি চেন্নাইয়িন গোলরক্ষক বিশাল কাইথের হাতে
৩৩’ কর্নার আদায় করে নিল ইস্টবেঙ্গল। জাইরুর ডেলিভারি ফের কর্নারের বিনিময়ে প্রতিহত
কুলিং ব্রেক
৩০’ স্টেইনম্যানের বাড়ানো বল ধরে গলের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলেন ম্যাঘোমা। ঠিক সময়ে গোল ছেড়ে বেরিয়ে এসে পরিস্থিতি সামাল দিলেন চেন্নাইয়িন গোলরক্ষক বিশাল কাইথ
২১’ ইস্টবেঙ্গল রক্ষনে চাপ বজায় রেখে ফ্রি-কিক আদায় করে নিল চেন্নাইয়িন। কিন্তু ক্রিভেলারোর শট ক্রসবারের উপর দিয়ে বাইরে
১৮’ ম্যচে প্রথম কর্নার চেন্নাইয়িনের। প্রাথমিকভাবে ইস্টবেঙ্গল রক্ষনে পতিহত হলেও ফিরতি শটে ফের কর্নার আদায় করে নিল মারিনা মাচানরা
১৩’ গোওওওল… প্রতি-আক্রমণ থেকে ছাংতের গোলে এগিয়ে গেল চেন্নাইয়িন এফসি
১০’ ম্যাচে দ্বিতীয় কর্নার ইস্টবেঙ্গলের। প্রতিহ চেন্নাইয়িন ডিফেন্সে
৭’ বক্সের বাইরে ফ্রি-কিক চেন্নাইয়িনের অনুকূলে। প্রতিহত লাল-হলুদ রক্ষনে
২’ বক্সের বাইরে বিপজ্জনক জায়গা থেকে ফ্রি-কিক ইস্টবেঙ্গলের পক্ষে। কিন্তু কোনও বিপদ হল না
১’ ম্যাচের প্রথম কর্নার ইস্টবেঙ্গলের অনুকূলে। প্রতিহত চেন্নাইয়িন রক্ষনে
কিক-অফ করে শুরু হল খেলা…
ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ: দেবজিত মজুমদার (গোলরক্ষক), ড্যানি ফক্স, শেহনাজ সিং, স্কট নেভিল, বিকাশ জাইরু, জ্যাক ম্যাঘোমা, তোম্বা সিং, মাত্তি স্টেইনম্যান, সুরচন্দ্র সিং, অ্যান্থনি পিলকিংটন এবং মহম্মদ রফিক।
চেন্নাইয়িন এফসি’র প্রথম একাদশ: বিশাল কাইথ (গোলরক্ষক), এল সাবিয়া, মেমো, এনেস সিপোভিচ, জেরি লালরিনজুয়ালা, রাফায়েল ক্রিভেলারো, অনিরুদ্ধ থাপা, দীপক ট্যাংরি, লালিয়ানজুয়ালা ছাংতে, জাকুব সিলভেস্টার এবং রহিম আলি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.