গুয়াহাটি: দালালের সাহায্যে বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢুকে ধরা পড়ল ১৩ জন রেহিঙ্গা। বর্মি সেনার হামলায় মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশের এই জনজাতির লক্ষাধিক মানুষ বাংলাদেশে শরণার্থী।
অসম পুলিশ জানিয়েছে, করিমগঞ্জে ধরা পড়েছে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গারা। করিমগঞ্জের পুলিশ সুপার মায়াঙ্ক কুমার জানিয়েছেন, গত ২২ ডিসেম্বর আগরতলা থেকে করিমগঞ্জ আসার একটি বাসে এই রোহিঙ্গারা ছিল। এদের মধ্যে ৬ জন শিশু।
পুলিশ জানিয়েছে, সীমান্তের বিভিন্ন পথ ধরে গোপনে বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গারা ঢুকেছে ভারতে। ত্রিপুরা ও অসম হয়ে অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ার পরিকল্পনা ছিল তাদের।
ধৃত রোহিঙ্গাদের কয়েকজন স্বীকার করেছে, তারা বাংলাদেশের শরণার্থী শিবিরে ছিল। সেখান থেকেই গোপনে ভারতে ঢুকে পড়ার জন্য দালাল ধরে।
মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ বা পূর্বতন আরাকান প্রদেশে রোহিঙ্গাদের বাসস্থান। ২০১৭ সালে রাখাইন প্রদেশে বর্মি সেনার সঙ্গে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ ও স্থানীয় আরও কিছু গোষ্ঠীর হামলায় রোহিঙ্গারা দলে দলে এলাকা ছাড়ে।লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার, টেকনাফ, ফেনীতে আশ্রয় নেয়।
এই মুহূর্তে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির বিশ্বের বৃহত্তম। প্রবল জনসংখ্যার চাপে পড়ে বাংলাদেশ সরকার কিছু রোহিঙ্গাদের বঙ্গোপসাগরের দ্বীপ ভাসানচরে স্থানান্তরের ব্যবস্থা করেছে।
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের উপর হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ বারবার সমালোচনায় পড়েছেন মায়ানমারের সুপ্রিম নেত্রী সু কি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.