বেঙ্গালুরু: দেশের প্রধান সাতটি শহরে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই সময়কালে তার আগের উৎসবমুখর ত্রৈমাসিকের তুলনায় আবাসন বিক্রি ৫১ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। যদিও এই অতি মহামারী প্রভাবে ২০২০ সালে চাহিদা ৪৮ শতাংশ কম হবে বলে মনে করছে প্রপার্টি কনসালটেন্ট জেএলএল ইন্ডিয়া।
এই সংস্থার তথ্য জানাচ্ছে , ধরা হয়েছে অক্টোবর-ডিসেম্বর এই ত্রৈমাসিকে আবাসন বিক্রি বৃদ্ধি পেয়ে অংকটা দাঁড়াতে পারে ২১,৮৩২ ইউনিট যেখানে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিক অংকটা ছিল ১৪,৪১৫ ইউনিট।
জেএলএল ইন্ডিয়ার সিইও রমেশ নায়ার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ২০২০ সালের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এই ত্রৈমাসিকে যা আশা করা হয়েছিল তার চেয়ে ভাল জিডিপির অবস্থা হতে দেখা গিয়েছে। আবাসন ক্ষেত্রেও ওই ত্রৈমাসিকে অবস্থার উন্নতি হতে দেখা যায় আগের তুলনায় ৩৪ শতাংশ বেড়েছে। যেখানে কাজের নিরাপত্তা এবং আয়ের স্তর কমছে সেই প্রেক্ষিতে বিক্রি বৃদ্ধি হওয়া অবশ্যই তাৎপর্যপূর্ণ। ক্যালেন্ডারের চতুর্থ ত্রৈমাসিক আবাসন ক্ষেত্রে ৫১ শতাংশ বৃদ্ধির প্রভাব রয়েছে দেশের সাতটি শহরে একইরকম ভাবে। তিনি আশা করছেন, ২০২১ সালে বাড়ির বাজার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নতুন অধ্যায় খুলবে।
জেএলএল ইন্ডিয়ার তথ্য অনুসারে, ২০২০ বর্ষে আবাসন বিক্রি ৪৮ শতাংশ কমে গিয়ে দাঁড়াবে ৭৪,৪৫১ ইউনিট যেখানে তার আগের বছর ওই সাত শহরে বিক্রি ছিল১,৪৩,৯২৪টি ইউনিট । বেঙ্গালুরুতে ২০২০ সালে বিক্রি কমে দাঁড়াবে ১০,৪৪০ ইউনিট যেখানে গত বছর ছিল ২৬,৪৫৩টি ইউনিট। একইরকম ভাবে চেন্নাইতে ১৩,৯৬৭ ইউনিট থেকে কমে দাড়াচ্ছে ৬৯৮৩টি ইউনিট।
দিল্লি এনসিআর-এ চাহিদা গত বছরের ২৯,০১০ ইউনিট থেকে কমে এসেছে ১৫,৭৪৩টি ইউনিট। হায়দরাবাদ ১৬,০২৫ ইউনিট থেকে কমে গিয়ে হয়েছে ৯৯২৬টি ইউনিট। কলকাতায় রীতিমতো এই চাহিদা কমেছে ৭৪৬৩ ইউনিট থেকে ২৫৬৮ ইউনিটে। অন্যদিকে মহারাষ্ট্রের দুই শহর মুম্বই এবং পুনেতে এবার বাড়ি বিক্রির অংকটা যথাক্রমে ১৯,৫৪৫ এবং ৯২৪৬ অন্যদিকে গত বছরে এই শহর দুটির সংখ্যা যথাক্রমে ৩২,১৩৮ এবং ১৮৮৬৭ টি ইউনিট।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.