লখনউ: উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে বড় দুর্ঘটনা। প্লান্ট থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস নির্গত হয়ে মৃত্যু হল ২ আধিকারিকের। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৫ জন।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে প্রয়াগরাজের ফুলপুরের ইন্ডিয়ান ফার্মাস ফার্টিলাইজার কোঅপারেটিভ- এর প্লান্টে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সূত্রের খবর, দুর্ঘটনার পর সকলকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে অ্যাসিসটান্ট ম্যানেজার ভিপি সিং এবং ডেপুটি ম্যানেজার অভয়ানন্দনের মৃত্যু হয়। বাকিরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
শহর থেকে ৩০ কিমি দূরে জৌনপুর-গোরখপুর রাস্তায় ফুলপুরে ইন্ডিয়ান ফার্মাস ফার্টিলাইজার কোঅপারেটিভ- এর অ্যামোনিয়া এবং ইউরিয়া উত্পাদন ইউনিট রয়েছে। রোজকার মতো মঙ্গলবারে এখানে কাজ চলছিল। রাত দশটা থেকে নাইট শিফটের কর্মীরা কাজ করছিলেন। সাড়ে ১১ টা নাগাদ আচমকাই অ্যামোনিয়া গ্যাস নির্গত হতে শুরু করে। যার জেরে ব্যাপক বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়।
দুর্ঘটনার সময় যারা ইউনিটে কাজ করছিলেন তাঁরা সকলে বাইরে বেরোনোর চেষ্টা করলেও ১৫ জন গ্যাসের কবলে পড়ে। ঘটনার খবর পেতেই দ্রুত ঘটনাস্থলে হাজির হয় পুলিশ কর্মীরা। তড়িঘড়ি অসুস্থ ব্যক্তিদের শহরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদের মধ্যে অ্যাসিসটান্ট ম্যানেজার ভিপি সিং এবং ডেপুটি ম্যানেজার অভয়ানন্দ কুমার সূর্যনারায়ণের অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটজনক ছিল। হাসপাতালে চিকিত্সা চলাকালীন কয়েক ঘন্টা পরে মৃত্যু হয় তাঁদের।
কীভাবে এই গ্যাস লিক করল তা জানা যায়নি। সংস্থার আধিকারিকেরা জানাচ্ছেন, কীভাবে এই গ্যাস লিক করল তা তদন্তের পরেই জানা যাবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.