সান্টিয়াগো: করোনা ভাইরাস পৃথিবীর দক্ষিণতম মহাদেশেও পৌঁছে গিয়েছে। অ্যান্টার্কটিকা ছিল একমাত্র মহাদেশ যা এতদিন অবধি করোনা মুক্ত ছিল। তবে তা এখন সেই রেকর্ড অতীত। ডেইলি মেলের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিলির একটি রিসার্চ সেন্টার মারফৎ জানানো হয়েছে, করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কমপক্ষে ৩৬ জন।

সোমবার অ্যান্টার্কটিকার চিলির গবেষণা কেন্দ্রে এই আক্রান্ত হওয়ার খবর জানা গিয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ২৬ জন সেনাবাহিনীর ও ১০ জন রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকতেন। চিলির সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা সংক্রামিত সমস্ত সেনাকে সেখান থেকে সরিয়ে দিয়েছে।

উল্লেখ্য, করোনার হাত থেকে মুক্তি পেতে পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ নিষিদ্ধ করেছিল অ্যান্টার্কটিকা। তবুও রেহাই মিলল না এই মহাদেশের। মনে করা হচ্ছে, ২৭ নভেম্বর চিলি থেকে কিছু জিনিস অ্যান্টার্কটিকায় পাঠানো হয়েছিল। এর জেরেই ছড়ায় সংক্রমণ।

অ্যান্টার্কটিকায় জিনিস নামানোর পরে ওই জাহাজে করে সকল সদস্যরা ফিরে এসেছিল। এর কয়েক সপ্তাহ পরে কিছু ক্রু সদস্যদের দেহে ভাইরাসের দেখা মেলে। তবে চিলির সেনাবাহিনী জানিয়েছে, সরবরাহ করার আগে সমস্ত যাত্রীর করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। সেখানে রিপোর্ট ছিল নেগেটিভ।

অ্যান্টার্কটিকাতে অনেক দেশের গবেষণা ঘাঁটি রয়েছে। যাতে সেসব জায়গায় করোনা না ছড়িয়ে পড়তে পারে তাই যারা সেখানে থাকে সেখানে অন্য লোকেদের যাতায়াত নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স নিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন সুমন গাঙ্গুলী।