মুম্বই: গ্রেফতার হলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন তারকা ক্রিকেটার সুরেশ রায়না৷ মঙ্গলবার মুম্বইয়ের একটি ক্লাবে তল্লাশি চালানোর সময় রায়না ও বলিউডের জনপ্রিয় গায়ক গুরু রণধাওয়া-সহ ৩৪ জনকে গ্রেফতার করেছে মুম্বই পুলিশ৷

মুম্বই বিমানবন্দরের কাছে মুম্বই ড্র্যাগনফ্লাই নামে একটি ক্লাবে তল্লাশি করতে গিয়ে তারকা ক্রিকেটার ও বলিউডের গায়ককে পুলিশ গ্রেফতার করে৷ তবে পরে জামিনে এই দু’জনে মুক্ত করা হয়৷ এই দুই সেলিব্রিটি-সহ যে ৩৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে ক্লাবের সাতজন স্টাফ৷ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা কোভিড নিয়ম ভেঙে ওই ক্লাবে জড়ো হয়েছিল৷

শাহর পুলিশ স্টেশনের সিনিয়র অফিসার জানিয়েছেন, ‘বলিউডের গায়ক গুরু রণধাওয়া ও ক্রিকেটার সুরেশ রায়নাকে কোভিড নিময় ভাঙার জন্য গ্রেফতার করা হয়েছিল৷ তবে পরে ওদের জামিন দেওয়া হয়৷’

মুম্বই পুলিশের তরফে বল হয়েছে, এই ৩৪ জনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৮৮ (সরকার দ্বারা যথাযথভাবে নির্দেশিত আদেশ অমান্য করা) ও ২৬৯ ( যে কেউ বে-আইনি বা অবহেলা করে এমন কোনও কাজ করে, যা সে জানে এবং বিশ্বাস করে সম্ভবত যে কোনও রোগের সংক্রমণ জীবনে বিপজ্জনকভাবে ছড়িয়ে দিতে পারে) এবং ৩৪ (সাধারণ অভিপ্রায়কে সামনে রেখে বিভিন্ন ব্যক্তির দ্বারা সম্পাদিত আইনসমূহ) নম্বর ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে৷

কোভিড নিময় না-মেনে অনুমতির সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরও ক্লাবে এক সঙ্গে ছিল অভিযুক্তরা৷ গোপনে খবর পেয়ে ড্রাগনফ্লাই পাবে তল্লাশি চালিয়ে এদের গ্রেফতার করে পুলিশ৷ সোমবারই মহারাষ্ট্র সরকারের তরফে মিউনিসিপল কর্পোরেশন এলাকায় নাইট কারফিউ জারি করা হয়েছে৷ সম্প্রতি ব্রিটেনে নতুন করে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পরার পর সর্তকতা হিসেবে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়৷ এছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ব্রিটেনের সঙ্গে সবধরণের বিমান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া সিদ্ধান্ত নেওয় হয়েছে৷

এছড়াও মহারাষ্ট্র সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, বছর শেষে ও নতুন বছরের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের উপর রাশ টানতে জনসাধারণের গতিবিধির উপর বেশ কিছু নির্দেশ আরোপ করা হয়েছে৷ যার ফলে মুম্বইয়ে ২২ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স নিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন সুমন গাঙ্গুলী।