দুবাই: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টেস্টে লজ্জাজনক হারের পরও আইসিসি টেস্ট ব়্যাংকিংয়ে এগোলেন ভারতীয় অফ-স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন৷ অ্যাডিলেডে পিঙ্ক বল টেস্টে পাঁচ উইকেট নিয়ে ব়্যাংকিংয়ে ন’ নম্বরে উঠে এলেন অশ্বিন৷ প্রথম দশে ভারতীয় বোলারদের মধ্যে অশ্বিন ছাড়াও রয়েছেন টিম ইন্ডিয়ার ডানহাতি পেসার জসপ্রীত বুমরাহ৷
অ্যাডিলেড ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টেস্টে ৮ উইকেটে হেরেছে ভারত৷ ফলে চার ম্যাচের সিরিজে ০-১ পিছিয়ে থেকে ২৬ ডিসেম্বর থেকে মেলবোর্নে বক্সিং ডে টেস্টে নামছে টিম ইন্ডিয়া৷ তবে প্রথম টেস্টে ভারতের হারের থেকেও বড় ধাক্কা দ্বিতীয় ইনিংসে লজ্জাজনক স্কোর৷ পিঙ্ক বল টেস্টে বিরাট কোহলিরা প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার থেকেও বেশি রান তুললেও দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৩৬ রানে অল-আউট হয়ে যায়৷ যা ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বনিম্ন টেস্ট স্কোর৷
প্রথম ইনিংসে ভারতের ২৪৪ রানের জবাবে অস্ট্রেলিয়াকে ১৯১ রানে বেঁধে রেখেছিলেন ভারতীয় বোলাররা৷ অজি ব্যাটসম্যানদের দু’শো রানের আগে বেঁধে রাখার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন অশ্বিন৷ প্রথম ইনিংসে চারটি উইকেট নিয়েছিলেন তিনি৷ আর দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া ৯৩ রানের ইনিংসে যে দু’টি উইকেট পড়েছিল তার মধ্যে একটি নিয়েছিলেন ভারতীয় এই অফ-স্পিনার৷ ফলে ম্যাচ পাঁচ উইকেট নিয়ে আইসিসি ব়্যাংকিংয়ে এগোলেন অশ্বিন৷
তবে অ্যাডিলেডে পিঙ্ক বল টেস্টে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসকে মাত্র ৩৬ রানে শেষ করে দেওয়া অজি পেসার জোস হ্যাজেলউড ব়্যাংকিংয়ে অনেকটাই এগিয়ে এসেছেন৷ মাত্র ৮ রান দিয়ে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসের পাঁচটি উইকেট নিয়েছিলেন হ্যাজেলউড৷ এই পারফরম্যান্সের ফলে চার ধাপ এগিয়ে পাঁচ নম্বরে উঠে আসেন ডানহাতি অজি পেসার৷ ২০১৮ সালের পর প্রথমবার আইসিসি ব়্যাংকিংয়ে টেস্ট বোলারদের মধ্যে প্রথম পাঁচে উঠে এলেন হ্যাজেলউড৷
শুধু হ্যাজেলউড নয়, অ্যাডিলেড টেস্টে আরও দুই অজি পেসার প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্ক আইসিসি ব়্যাংকিংয়ে তাঁদের জায়গা মজবুত করেছেন৷ ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ২১ রান খরচ করে চারটি উইকেট নিয়েছিলেন বিশ্বের এক নম্বর বোলার কামিন্স৷ এর ফলে দ্বিতীয় স্থানে থাকা স্টুয়ার্ট ব্রডের সঙ্গে তাঁর ব্যবধান বাড়ান কামিন্স৷ অর্থাৎ প্রথম দশে রয়েছেন তিন অজি পেসার৷ এক নম্বরে কামিন্স, পাঁচ ও সাত নম্বরে রয়েছেন যথাক্রমে রয়েছেন হ্যাজেলউড ও স্টার্ক৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.