কলকাতা: দুনিয়ার নানা প্রান্তের পাশাপাশি সোমবার এই শহরেও স্ট্যালিনের ১৪৩তম জন্মদিবস পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বামপন্থীরা মনে করেন দুনিয়াকে ফ্যাসিবাদের হাত থেকে করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন সোভিয়েত সমাজতন্ত্রের অন্যতম রূপকার জোসেফ স্ট্যালিন। তাঁকে স্মরণ করে বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক লড়াই শপথ নিতে চাইছেন এ রাজ্যের বামপন্থীদের একাংশ।
স্ট্যালিনের জন্মদিন উপলক্ষে কলকাতা সিপিএম জেলা কমিটির উদ্যোগে সোমবার বিকেল পাঁচটায় প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনের প্রেক্ষাগৃহে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এদিনের আলোচনার বিষয় -সমাজতন্ত্র নির্মাণে স্তালিনের ভূমিকা।
১৮৭৮ সালে জোসেফ স্ট্যালিনের জন্ম গ্রহণ করেন। রুশ বিপ্লবের সময় লেনিনের অন্যতম সহযোদ্ধা ছিলেন এই স্ট্যালিন। তাঁর নেতৃত্বে সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতন্ত্রের ভিত শক্ত হয়েছিল।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান ফ্যাসিবাদকে মোকাবেলা করতে সোভিয়েত রাশিয়ার লাল ফৌজকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। পরবর্তীকালে অবশ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যায়। কিন্তু তা হলেও পৃথিবীর নানা প্রান্তে মুক্তিকামী মানুষ প্রতি বছর তার জন্ম দিবসে নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে কমরেড স্তালিনকে স্মরণ করে থাকেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.