স্টাফ রিপোর্টার, বালুরঘাট : বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের প্রাক্তন বিধায়ক সহ তৃণমূলের তিনজন। বিজেপিতে যাচ্ছেন গঙ্গারামপুরের প্রাক্তন বিধায়ক তথা এসসি সেলের সভাপতি সত্যেন রায়। তাঁর সঙ্গেই যাচ্ছেন মহিলা সংগঠনের সম্পাদিকা অনিতা বিশ্বাস। রয়েছেন তৃণমূলের প্রাক্তন কার্যকরী সভাপতি দেবাশীষ মজুমদার। তিন জনেই গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার বালুরঘাট থেকে মেদিনীপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
গভীর রাতেই কোলাঘাট পৌঁছে যান তাঁরা। তাঁদের কোলাঘাটের গেস্ট হাউসে রাখা হয়। এদিন সকালে তাঁরা যথারীতি মেদিনীপুরে অমিত শাহের সভা মঞ্চের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন বলে এই খবর জানা গিয়েছে। তোলপাড় বাংলার রাজনীতি! অমিত শাহের সভার দিকে নজর রেখেছে গোটা রাজ্যের। কে কে যোগ দেবেন তা এখনও স্পষ্ট নয়।
তবে, ইতিমধ্যেই একের পর এক কনভয় রওনা হয়েছে মেদিনীপুরের দিকে। সেখানে ছিলেন একাধিক বিধায়ক ও নেতা। সূত্রের খবর, গেস্ট হাউসে ছিলেন হলদিয়ার সিপিএম বিধায়ক তাপসী মণ্ডল, তৃণমূলের কাঁথি উত্তরের বিধায়ক বনশ্রী মাইতি, তমলুকের বিধায়ক অশোক দিন্দা, বারাকপুরের বিধায়ক শীলভদ্র দত্ত সহ আরও কয়েকজন। ছিলেন প্রাক্তন মন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ও। তারা সবাই মেদিনীপুরে অমিত শাহের সভামঞ্চের দিকে রওনা দিয়ে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
অমিত শাহের সভামঞ্চের দিকে যাচ্ছেন গাজোলের বিধায়ক দিপালী বিশ্বাসও। যাচ্ছেন পূর্ব বর্ধমানের বিধায়কও। শুধু তাই নয়, গোটা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে তৃণমূল নেতা-কর্মীরা দলে দলে আসছেন বিজেপিতে যোগ দিতে।
বিজেপি বলছে, তালিকাটা অনেক বড়। অন্যদিকে, জল্পনার অবসান ঘটিয়ে শনিবারই বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন কালনার তৃণমূল বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু। অমিত শাহর সভায় যোগ দিতে ইতিমধ্যেই মেদিনীপুর রওনা দিয়েছেন তিনি।
বিধায়কের দাবি, তৃণমূলের তরফে গতকাল দলে তাঁর থাকা নিয়ে মিথ্যা দাবি করা হয়। গতকালই সৌগত রায় দাবি করেন, দলেই থাকছেন কালনার বিধায়ক। যদিও এই বিষয়ে তৃণমূলের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.