স্টাফ রিপোর্টার, বাঁকুড়া : ‘তাসের ঘরের মতো তৃণমূল সরকার ভেঙ্গে যাচ্ছে’ বৃহস্পতিবার বাঁকুড়ার তালডাংরায় ‘কৃষক সুরক্ষা যাত্রা’ উপলক্ষ্যে এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই দাবি করেন বিজেপি মহিলা মোর্চা নেত্রী লকেট চট্টপাধ্যায়।

এদিন তিনি আরও বলেন, সবাই এক সঙ্গে যেভাবে ঐ দলটা ছাড়ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে তৃণমূলে কোনও আদর্শ নেই। শুধুমাত্র কাটমানিখোররাই ঐ দলে এখনো রয়েছে, আর যারা মানুষের জন্য কাজ করতে চায় তারা সবাই বেরিয়ে এসে বিজেপিতে যোগদান করছেন বলেও তিনি দাবি করেন।

এদিন উপস্থিত বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা তাঁর বক্তব্যের প্রথম থেকেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ছিলেন। শুভেন্দু অধিকারী-জীতেন তেওয়ারীর প্রসঙ্গ তুলে বলেন, ‘ আগামী দিনে তৃণমূলে পিসি-ভাইপো ছাড়া কেউ থাকবে না’। এখন ছাড়া তৃণমূল ছাড়ছেন তারা ‘পিসি ভাইপোর জেল খানা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন’।

একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করে তিনি বলেন, বারাকপুরে জয়শ্রীরাম বলায় উনি বলেছিলেন তাঁকে গালি দেওয়া হচ্ছে। আমরা যদি ‘রাবনকে ঠাণ্ডা করতে পারি রাবনের বোনকে ঠাণ্ডা করতে সময় লাগবে না’ বলেও কটাক্ষ করেন।

বিজেপির দক্ষিণ বঙ্গ জোন কমিটির পর্যবেক্ষক রাজু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চায়েত ভোট প্রসঙ্গ তুলে শাসক দলকে হুঁশিয়ারী দিয়ে বলেন, ‘তৃণমূলী গুণ্ডারা আপনারা হেঁটে হেঁটে বুথে যাবেন, আর খাটে করে ফিরবেন’। ‘গুণ্ডাবাজি বরদাস্ত করা হবে না, প্রয়োজনে পিঠের চামড়া তুলে দেওয়া হবে বলেও এই বিজেপি নেতা হুঁশিয়ারী দেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর এক বছর কেটে গেলেও অমানবিকতার ছবি আজও সামনে আসছে ।সচেতন ও মানবিক হওয়ার বার্তা দিচ্ছেন কারডিওলজিস্ট বিনায়ক দেব।