মেদিনীপুরঃ সকাল থেকে রাত! অব্যাহত তৃণমূলের ভাঙন। এবার দল ছাড়লেন তৃণমূল বিধায়ক বনশ্রী মাইতি। এদিন সকাল শুরু হয় বারাকপুরের বিধায়ক শীলভদ্র দত্তের পদত্যাগ দিয়ে। এরপর একের পর এক তৃণমূল নেতা দল ছাড়েন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে জরুরি বৈঠক ডাকেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
একদিকে কালিঘাটের বাড়িতে যখন বৈঠক চলছে। অন্যদিকে তখন একের পর এক উইকেট পড়ছে তৃণমূলে। দল ছাড়েন মালদহ গাজলের তৃণমূল বিধায়ক দিপালী বিশ্বাসের স্বামী রঞ্জিত বিশ্বাস। তৃণমূলের মালদহ জেলার সাধারণ সম্পাদক পদে ছিলেন তিনি। তাঁর পদত্যাগের খবর আসতে না আসতেই ফের অঘটন! তৃণমূল ছাড়ার খবর বিধায়ক বনশ্রী মাইতি’র।
ইতিমধ্যে দলের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন বনশ্রী। তৃণমূলের দেওয়া বাকি সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতিকে তাঁর ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন তিনি। যদিও এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের তরফে কিছু জানানো হয়নি।
যদিও কালীঘাটের জরুরি ওই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে, আতংকের কিছু নেই। নির্বাচনে জেতার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী তিনি। সূত্রের খবর এদিনের বৈঠক থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানিয়েছেন যে, কে রইল, কে গেল তাতে কিছু যায় আসে না। দল অনেক বড়। যাঁরা যাচ্ছে তাঁরা দলের বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ভাল হচ্ছে ওঁরা নিজেরাই ছেড়ে দিচ্ছে। তিনি আরও বলেছেন যে,’সবাই মিলে নির্বাচনে ঝাঁপাতে হবে। ১০ বছরে পশ্চিমবঙ্গে যে উন্নয়ন হয়েছে, তা অন্য রাজ্যে হয়নি। দুয়ারে সরকার প্রকল্পে ব্যাপক সাড়া মিলেছে। মানুষ আমাদের সঙ্গেই আছে। ভয় পাওয়ার কারণ নেই।’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.