শুভেন্দু সেই পথে হাঁটবেন, যে পথে হোঁচট খাবেন না! জল্পনা বাড়িয়ে এবার কী আভাস
শুভেন্দু মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর কোন পথে হাঁটবেন সেই প্রশ্নের উত্তর আর মিলছেই না। পর পর দুদিন নিরাশ করলেন নন্দীগ্রামের মুক্তিসূর্যের মহানায়ক। তবে নন্দীগ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে সোমবার তিনি বার্তা দেন সংবাদমাধ্যম ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। তিনি বলেন, আপনারা আমার মুখ থেকে কিছু শুনতে চান। বলব। সব বলব।

যে পথে গেলে আমাকে আর হোঁচট খেতে হবে না!
শুভেন্দু বলেন, কাউকে নিরাশ করব না। সব বলব। রাজনীতির সেই পথেই এবার হাঁটব যে পথে গেলে আমাকে আর হোঁচট খেতে হবে না। কিন্তু আমি যেহেতু রাজনৈতিক মঞ্চে আসিনি, আমি কিছু বলব না। নন্দীগ্রামের পবিত্র মঞ্চ রাজনীতির জায়গা নয়। এখান থেকে আমি কোনও রাজনৈতিক বার্তা দেব না।

নন্দীগ্রামের মঞ্চে বড়সড় ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন শুভেন্দু
শুভেন্দু অধিকারীর মুখে এই কথা শোনার পর হাততালিতে ফেটে পড়ে সভাস্থল। গোকুলনগরের এই মঞ্চ থেকে শুভেন্দু রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু না বললেও বড়সড় ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন। তবে নতুন রাজনৈতিক জল্পনার বাতাবরণ তৈরি করে দিলেন।

চেনা বামুনের পৈতে লাগে না, বলছেন শুভেন্দু
শুভেন্দু অধিকারী এখন অরাজনৈতিক সভায় হাজির হয়ে জনসমর্থন আদায় করে নিচ্ছেন। তিনি নন্দীগ্রামের সভা থেকে বলেন, চেনা বামুনের পৈতে লাগে না। গত ১৩ বছর ধরে আমি এইদিনে আপনাদের কাছে আসছি। আজ পরব আসায় নন্দীগ্রামের কথা মনে পড়ছে কারও।

দাদার অনুগামী পোস্টারে দলবদলের জল্পনা
শুভেন্দু অধিকারীর নামে এখন জেলায় জেলায় দাদার অনুগামী পোস্টার পড়ছে। শুভেন্দু এসব নিয়ে স্পিকটি নট। আর তৃণমূল বলে চলেছে, এসব বিরোধীদের চক্রান্ত। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, বিভিন্ন জেলায় এই দাদার অনুগামী পোস্টার দলবদলের জল্পনা গাঢ় হচ্ছে।