'মুষল পর্ব শুরু হয়েছে তৃণমূলে'! শুভেন্দুর পদত্যাগে 'দেখ কেমল লাগে'এর বার্তা দিলীপের
বঙ্গরাজনীতি তোলপাড় করে যখন শুভেন্দু অধিকারী যখন তৃণমূলের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ পত্র পাঠান , তখন বাংলা রাজনীতির আরও এক 'নাম' বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ বনগাঁর সভায় বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। আচমকা শুভেন্দু অধিকারীর পদত্যাগের খবর আসে। এরপরই পারদ চড়ান দিলীপ ঘোষ।

'দেখ কেমন লাগে'! বনগাঁর সভায় দিলীপ
এদিন বনগাঁর সভায় শুভেন্দুর পদত্যাগের কথা শুনে মঞ্চ থেকে বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, 'এই মাত্র খবর এল মন্ত্রিস্তবল একে ইস্তফা দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। ... দেখ কেমন লাগে ', বলেই খোঁচার সুরে তৃণমূলকে কটাক্ষ করেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, তৃণমূল বলেছিল যে বিজেপি থেকে নেতারা তৃণমবলে আসবেন, তবে এবার যেতা হচ্ছে না, সেটা স্পষ্ট।

মুষল পর্বের শুরু!
এদিন এক বাংলা সংবাদমাধ্যমের সক্ষাৎকারে দিলীপ ঘোষ বলেন, তৃণমূলের মুষলপর্ব শুরু হয়ে গিয়েছে। এবার তৃণমূল শেষের দিকে যাচ্ছে। আর কিছুদিন বাদে পার্টিটাই থাকবে না। তিনি বলেন ওই পার্টিতে থাকার মতো আর পরিবেশ নেই।

'ভদ্রলোকে তৃণমূলে' থাকে না-র বার্তা!
এদিন দিলীপ ঘোষ সুর চড়িয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেন, কোনও সুস্থ মস্তিষ্কের লোক তৃণমূলে থাকে না। তিনি বলেন, 'আমি আগেই বলেছি ভদ্র লোকেরা তৃণমূল করে না।' তাঁর দাবি পার্চির অভ্যন্তরীন যা পরিস্থিতি তাতে এমন ভাঙন হওয়ারই ছিল।

'সার্কাস পার্টি' তৃণমূল
দিলীপ ঘোষ তোপের সুরে বলেন, তৃণমূল কার্যত এখন সার্কাস পার্টিকে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, ওখানে একজন মালিক, বাকিরা কর্মী। মালিকের কথাতেই পার্টি চলে। আর কর্মীরা সসম্মানে পার্টি করতে পারেন না। এই বক্তব্য রেখেই দিলীপ ঘোষ বলেন, বিজেপিতে তৃণমূল থেকে বহু নেতা এসেছেন। তাঁরা সসম্নানে পার্টি করছেন। ভবিষ্যতে শুভেন্দু অধিকারী যদি আসতে চান, তাহলেও তিনি স্বাগত জানাবেন।

কৈলাস বিজয়বর্গীয়র বার্তা
এদিন শুভেন্দু অধিকারীর মন্ত্রিত্ব ছাড়া প্রসঙ্গে কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, আগেও মমতা সরকারের বিরুদ্ধে বহু শুভেন্দুর তরফে গুঞ্জন এসেছে। এরপর যদি শুভেন্দু বিজেপিতে আসতে চান , তাহলে তিনি স্বাগত। ওই পার্চিতে থাকার মতো পরিবেশ নেই, পার্টিটাই উঠে যাবে। মুষল পর্বের শুরিু... মস্তিষ্ক ছিক থাকলে ভর্পলোক পার্চি করে না আমাদের.. লোকেদের যাঁদের সঙ্গে স্তরে যোগাযোগে রেখেছেন। আমি নিশ্চয় কথা বলেত পারি, আমার সঙ্গে যোগাযোগ হ.নি। সার্কাস পার্টি, মালিক আছেন একজন ডিরেক্টর, তেউ সম্মানের সঙ্গে পার্টি করতে পারেন না। ওটা একটা মেলা
শুভেন্দু অধিকারীর পদত্যাগ পত্র হাতে পেয়েই 'সমাধান'-এর বার্তা রাজ্যপাল ধনকড়ের