স্টাফ রিপোর্টার , কলকাতা : দক্ষিণের সমস্ত জেলায় নেমেছে পারদ। আবহাওয়ার সকালের আপডেট সেই তথ্যই দিয়েছে। হাওয়া অফিস আগেই জানিয়েছিল তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি নামবে পারদ। তাঁর বেশি নেমেছে তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস আগেই জানিয়েছিল আকাশের মেঘ কাটবে। ঠিক সেটাই হয়েছে। তারপর রোদ উঠেছে পারদ নেমেছে।
মঙ্গলবার বাঁকুড়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১৪.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আসানসোলে ১২.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ১১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পানাগড়ে ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রবিবার বাঁকুড়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আসানসোলে ১৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হলদিয়া ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ১৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এতদিন ঘূর্ণাবর্তের জেরে শীত প্রবেশ করতে পারেনি বাংলায়।এবার সেই বাধা কাটিয়ে অগ্রহায়ণের চেনা বাংলা ধীরে ধীরে শীতের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে। মূলত শীত ঢুকতে শুরু করে রবিবার থেকেই। এতদিন বৃষ্টির জন্য শীত বাধা পেয়েছিল রাজ্যে। শ্রীলঙ্কার উপকূলে তৈরি নিম্নচাপ শক্তি শালী হচ্ছে। তার টানে উত্তুরে বাতাস আরও শক্তি বাড়াবে। ফলে ঠান্ডা পড়ার প্রবণতা বাড়ছে। সকালের দিকে ঘন কুয়াশার প্রভাব থাকছে বিভিন্ন জেলায়।
শনিবার সকাল পর্যন্ত বাঁকুড়ায় ১.৫ মিলিমিটার, ব্যরাকপুরে ৫.৬ মিলিমিটার, বর্ধমানে ৩.৪ মিলিমিটার ক্যানিংয়ে ০.২ মিলিমিটার, পানাগড়ে ১.০ মিলিমিটার, কৃষ্ণনগরে ৪.০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। শনিবার সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আসানসোলে ২০.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ২০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুরে ২২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ২৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘা ১৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়ায় ১৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতন ১৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভোর রাত থেকে ঝেঁপে বৃষ্টি হয়েছে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে।