রেমডেসিভিরে-এর ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে করোনা টীকা নিয়ে পদক্ষেপ করা উচিত
করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর ব্যবহার করা যাবে না রেমডেসিভিরে। করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য যে ক'টি ওষুধ ব্যবহারের তালিকা রয়েছে, সেখান থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে রেমডিসিভির। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থারর তরফে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যা পরিস্থিতি তাতে বিশেষজ্ঞরা সাবধান করে দিচ্ছেন আগামীতে আসতে চলা করোনা টীকা নিয়ে।

রেমডেসিভিরের ব্যবহার নিয়ে ভ্রু-কুঞ্চিত
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আগেই রেমডেসিভিরের ব্যবহার নিয়ে ভ্রু-কুঞ্চিত করেছিল। এবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের একটি প্যানেল সাফ জানিয়ে দেয়, কোনও কোরোনায় আক্রান্ত রোগীর শারীরিক অবস্থা যতই খারাপ হোক না কেন, তাঁর শরীরে রেমডিসিভির প্রয়োগ করা যাবে না।

রেমডিসিভির ব্যবহারের ফলে করোনায় মৃত্যু হার কমেনি
প্যানেলের তরফে বলা হয়, অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ রেমডিসিভির ব্যবহারের ফলে করোনায় মৃত্যু হার কমেছে, বা রোগীদের ভেন্টিলেশনে রাখার প্রয়োজন কমেছে, এমন কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রসঙ্গত, করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই রেমডিসিভিরের নাম গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। যে অ্যান্টি ভাইরাল ওষুধগুলি কোরোনার চিকিৎসার জন্য ছাড়পত্র পেয়েছিল, তার মধ্যে অন্যতম ছিল রেমডিসিভির।

করোনায় মৃত্যু কমানোর ক্ষেত্রে রেমডিসিভিরের ভূমিকা নেই
গতমাসে এই ওষুধের সলিডারিটি ট্রায়াল শুরু করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। হাসপাতালে ভরতি প্রায় ৭ হাজার রোগীর উপর পৃথক পৃথক চারটি আন্তর্জাতিক স্তরের ট্রায়াল চালানো হয়। ট্রায়ালে দেখা যায়, করোনায় মৃত্যুহার কমানোর ক্ষেত্রে রেমডিসিভিরের কোনও উল্লেখ্যযোগ্য ভূমিকা নেই।
চাণক্য চালে কুপোকাত প্রশান্ত কিশোর? তামিল রাজনীতিতে গেরুয়া রেখা আঁকলেন অমিত শাহ