• search
For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts

রাম মন্দির তৈরিতে লাগবে দুর্লভ গোলাপি পাথর, রাজস্থানে খনন হচ্ছে অভয়ারণ্য

অযোধ্যার রাম মন্দিরের জন্য প্রয়োজন গোলাপি রঙের দুর্লভ বেলেপাথর। তবে সেই পাথর একমাত্র পাওয়া যায় রাজস্থানের বাঁসি পাহাড়পুর ব্লকের ভরতপুর বন্দ বারেঠা অভয়ারণ্যে। কেন্দ্র সরকার ইতিমধ্যেই তা চিহ্নিত করে বন ও বন্যপ্রাণ আইনের অন্তর্গত সেই বেলে পাথর পাওয়ার জন্য খননকার্যে অনুমতি দিয়েছে। রাজস্থান সরকার কেন্দ্রের সেই নির্দেশকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হিসাবে মেনে এই কাজ শীঘ্রই শুরু করবে।

২০১৬ সালে বন্ধ হয়ে যায় খননকার্য

২০১৬ সালে বন্ধ হয়ে যায় খননকার্য

বাঁসি পাহাড়পুর অঞ্চলে রয়েছে ১ লক্ষ ঘন ফিট বেলেপাথর। যা তার গোলাপি রঙের জন্য অনন্য। এই পাথরই প্রয়োজন অযোধ্যার রাম মন্দিরের জন্য। জানা গিয়েছে, ১৯৮৯ সালে রাম মন্দিরের শিলান্যাসের পর থেকেই এই ইঁট মজুত করা শুরু হয়ে যায়। যদিও ২০১৬ সালের পর থেকে বাঁসি পাহাড়পুর অঞ্চলে খননকার্য করার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে, তবুও বেআইনি খননকার্য বেশ ভালোই চলে এবং চোরা বাজারে এই পাথর সহজেই উপলব্ধ। তবে গত ৭ সেপ্টেম্বর ভরতপুর প্রশাসন ২৫ ট্রাক ভর্তি বেআইনি গোলাপি বেলে পাথর উদ্ধার করে বাঁসি পাহাড়পুর অঞ্চল থেকে, তারপরই কিছুটা হলেও বাজার মন্দা চলছে।

 বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সতর্কতা

বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সতর্কতা

এই তল্লাশি অভিযানের পর অযোধ্যার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মীরা গোলাপি বেলেপাথর সরবরাহের ব্যাপারে সতর্ক করেছিলেন। অযোধ্যার ভিএইচপির আঞ্চলিক মুখপাত্র শরদ শর্মা বলেন, ‘‌আমরা চাই কংগ্রেস সরকার এটা বুঝুক যে মন্দিরের নির্মাণ দেশের কাজ। প্রতিবন্ধকতা আসলেও প্রতিবারই কোনও না কোনও সমাধান পাওয়া গিয়েছে। বাঁসি পাহাড়পুর খনিকে বৈধ করার যে কোনও পদক্ষেপকে আমরা স্বাগত জানাব।'‌

রাজ্য সরকার খননকার্যের অনুমতি দিয়েছে

রাজ্য সরকার খননকার্যের অনুমতি দিয়েছে

প্রসঙ্গত, ২৩ অক্টোবর অত্যন্ত জরুরি হিসাবে চিহ্নিত করে রাজস্থানের যৌথ সচিব (‌খনি)‌ ওপি কাসেরা খনির ডিরেক্টরকে ‘‌সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার'‌ হিসাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের পরিবেশ পোর্টালে বাঁসি পাহাড়পুর ব্লককে চিহ্নিত করার খননকাজ বৈধ করার আবেদন করতে বলেন। তবে রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রকাশ্য কিছু বলতে নারাজ কাসেরা। তবে ভরতপুরের জেলাশাসক নাথমল দিদেল জানিয়েছেন, বেলেপাথর সরবরাহের জন্য কোনও সরকারি চিঠি তিনি পাননি। গোটা দেশেই এই পাথরের বিরাট চাহিদা। এই সিদ্ধান্ত রেভেনিউ, খনি এবং বন দফতরের যৌথ পর্যবেক্ষণের পর গৃহীত হয়েছে বলে তাঁর দাবি।

বন বিভাগের পক্ষ থেকে মেলেনি অনুমোদন

বন বিভাগের পক্ষ থেকে মেলেনি অনুমোদন

তবে রাজ্যের বন বিভাগ জানিয়েছে যে তারা এখনও এ বিষয়ে কোনও অনুমোদন দেয়নি। তাদের মতে আগে খনন কার্য কোথায় হবে তা চিহ্নিত করতে হবে এবং এরপর তারা সেই জায়গাটি পর্যবেক্ষণ ও খতিয়ে দেখার পরই কোনও সিদ্ধান্তে আসবে।

বাংলার ভোটে তৃণমূলের হাত শক্ত করতে ওয়েইসির মিমের বড় প্রস্তাব! মমতার সামনে ভোটপূর্ববর্তী নয়া অঙ্ক

English summary
rare pink stone needed to build ram temple sanctuary being excavated in rajasthan
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X