লাদাখে চিন-ভারত সংঘাতে 'লাভের গুড়' খোঁজা শুরু রাশিয়ার! মস্কো-ওয়াশিংটন দ্বন্দ্বে নয়া খোঁচা
ফায়দা তোলার রাজনীতি লাদাখ আবহেও জারি রেখেছে রাশিয়া। এতদিন এই সংঘাত ঘিরে আমেরিকার বহু বার্তা উঠে এসেছে। সেটা মূলত আমেরিকার চিন বিরোধিতার স্টান্স থেকে এসেছে। তবে এবার পালা রাশিয়ার। লাদাখ সংঘাত ঘিরে পুতিনের দেশও এবার নাক গলাতে শুরু করল।

রাশিয়ার বার্তা লাদাখ নিয়ে
দুই শক্তিধর 'এশিয়ান পাওয়ার' , চিন ও ভারত লাদাখে যেভাবে একে অপরের সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত, তারজন্য রাশিয়া উদ্বিগ্ন। এবিষয়ে বিশ্ব মানের অস্থিরতা তৈরি হতে পারে এশিয়ায়। এক্ষেত্রে দুই দেশকে আলোচনার রাস্তা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাশিয়া।

আমেরিকাকে খোঁচার সুর রাশিয়ার
যেখানেই ক্ষমতার দ্বন্দ্ব সেখানেই বিশ্বের তাবড় শক্তিধর দেশ নাক গলিয়েছে! সেই ইতিহাস বারবার দেখেছে বিশ্ব। এবার লাদাখের ক্ষেত্রে .রাশিয়ার বক্তব্যেও সেটাই দেখা গেল। রাশিয়া জানিয়েছে, চিন , ভারত লাদাখ সংঘাত যদি না মিটে যায়, তাহলে দুই দেশের সংঘাতকে কেউ ভুল ভাবে ব্যবহার করতে পারে! এক্ষেত্রে রাশিয়ার সিধা নাশানা যে আমেরিকা ছিল, তা বলাই বাহুল্য।

এর আগে ট্রাম্প বাণী
এর আগে লাদাখ সংঘাতের প্রথমের দিকে ইস্যু নিয়ে মুখ খোলেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। চিনকে তোপ দেগে লাদাখ ইস্যুতে তিনি বারবার ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে দিল্লি-ওয়াশিংটনের সখ্যতা প্রমাণ করলেও, নিজের নির্বাচনী ভাষণে ভারতের সম্পর্কে খুব একটা সুবক্তব্য তিনি রাখেননি! ফলে ফায়দা লুঠে নেওয়ার রাজনীতিতে আমেরিকাও কিছু কম যায় না!

লাদাখ পরিস্থিতির বর্তমান অবস্থা
লাদাখ আবহে চিন, ভারত দুই দেশের অষ্টম পর্যায়ের সেনা স্তরীয় বৈঠকের পর শেষমেশ চিন ডিএসকালেশনে রাজি হয়। ফলে তিন ধাপে লাদাখে সেনা সরানো হচ্ছে। আর তাতে ভারত ও চিন দুই দেশই সহমত পোষণ করেছে।
শিকেয় দূরত্ব বিধি, রাজ্যের দাবি মেনে অফিস টাইমে ১০০ শতাংশ ট্রেন, রেল-রাজ্য বৈঠকে সিদ্ধান্ত