অবশেষে স্বস্তি বিমান সংস্থাগুলির, অন্তর্দেশীয় বিমানে যাত্রী সংখ্যা বাড়ানোয় সায় কেন্দ্রের
আরও বাড়ল অন্তর্দেশীয় বিমানের বহন ক্ষমতা। বুধবার একথা জানান অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য করোনা প্রাদুর্ভারের শুরুতে মার্চের শেষে ভারত লকডাউনের রাস্তা হাঁটার পর থেকেই বন্ধ হয়ে যায় সমস্ত ধরণের বিমান পরিষেবা। অবশেষে ৩১ মে লকডাউনের মেয়াদ শেষের আগেই ফের শুরু হয় অন্তর্দেশীয় বিমান পরিষেবা। তবে ৩৩ শতাংশ যাত্রী নিয়েই মেলে ওড়ার অনুমতি।

বর্তমানে সেই বহন ক্ষমতাই ৭০ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে বলে জানান অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী। যদিও এর আগেও এই খাতে বেশ কয়েক দফায় এই ক্ষেত্রে বড়সড় রদবদল করতে দেখা সরকারকে। ২৬ জুন নতুন বিবৃতি জারি করে অন্তর্দেশীয় বিমানের বহন ক্ষমতা ৩৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশে উন্নীত করা হয় বলে জানান অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী। ২ সেপ্টেম্বর ফের তা বাড়িয়ে ৬০ শতাংশ করা হয়।
এবার বর্তমানে সেই নিষেধাজ্ঞা আরও কমালো সরকার। যার ফলে খানিকটা হাফ ছেড়ে বাঁচল প্রায় সমস্ত বিমান সংস্থাই। এদিকে লকডাউনের জেরে দীর্ঘকাল বিমান চলাচল বন্ধ থাকার জেরে মার খেয়েছে ব্যবসা। অন্যদিকে করোনা আবহের কারণে যাত্রী সংখ্যাও তলানিতে এসে ঠেকে। এমতাবস্থায় গত কয়েক মাসে ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেলেও ইচ্ছা থাকলেও যাত্রী সংখ্যা বাড়িয়ে আয় বাড়ানোর উপায় ছিল না বিমান সংস্থাগুলির। এবার সেই সমস্যা থেকে তাদের খানিকটা হলেও রেহাই মিলল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ! বিহারে জয়ের পর প্রথম বার্তায় আর কাদের প্রশংসা নীতীশের